ছেলেটির নাম বনমালী
অঙ্কতে বেশ পটু
আমরা যেথায় সাঁতার কাটি
তার কাছে হয় হাটু।
সুত্র ধরে অঙ্ক করে
ব্রহ্মগুপ্তের নাতি
শ্রীধরবাবু যেন তাহার
ছোট্টো বেলার  সাথী।
ঘন্টা মিনিট লাভ ক্ষতি বা
সরল সুদ কষা
বনমানীর হাতে পড়লে
হালুস থালুস দশা।
পাটিগণিত-কে পাট করে সে
উঠোনেতে টাঙে
বীজগণিতের বীজ টা তুলে
দাঁতের নীচে ভাঙ্গে।
বাস্তবে সে একটু অলস
একটু অগোছালো
"পলেটেকনিক হবে পরে
এই তো সবে ষোলো"
প্রেমের নামে ছিঁক মারে
যেন প্রেম করাটা পাপ
কাকা আমি জানি,তুমি
গভীর জলের মাছ।