তখন আকাশে ছিল মিটিমিটি তারা
বাতাসে না বলা কাব্যিক কথন,
পাখির নীড়ে স্বপ্নের মেঘদূত
গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির আহ্বানে
নেতিয়ে পড়া বনফুল।


কল্পনার আকাশে ভেলায় নিমগ্ন চাদরে
কাব্যদেবীর পদ্মাসনে কল্পিত
একটি পৃথিবী, একটি নদী, একটি ঘাট , একটি নৌকা।
বিশাল এই ক্যানভাসে জলছাপের মাঝখানে
প্রাণের স্পন্দন, ফোনালাপ, অবসরে পেন্সিল স্কেচ
অবশিষ্ট কাগজে কবিতার হিজিবিজি শব্দ।


পবিত্রতার দূর্বাঘাসে গড়াগড়ি,
খিস্তি-খেউড়ে খুনসুটি, অভিমানের চায়ের কাপে
চুমুকের শেষ ফোঁটার তৃপ্তির স্বাদ।


সময়ে বেঁধে দেয়া কবিতার শিরোনাম,
কবিতার স্তবকে স্তবকে পেন্সিলের নরম পরশে
ভেসে উঠে একটি চিত্র কল্প কাহিনী।
অতপর ছবি বলে কথা,
আগামী দিন, আগামী সময়ের স্বপ্ন
ফের ঘুরে দাঁড়াবার দৃঢ় প্রত্যয়।


দেবীর ভোরের ভৈরবী রাগে
কবির প্রভাতী কাব্য আলোক ,
কবির শব্দালংকারের ঝংকারে
দেবীর সূর্যালোকে নতুন দিনের গান।


ফেব্রুয়ারী ১৭, ২০১৮