ফুল ফুটলে কীট পতঙ্গ আসবেই।
জীবনচক্র চালাতে প্রকৃতি ওদের আনবেই।


জগতে মূর্খ অজস্র নিবে জন্ম।
ওরাই দেখাবে শিক্ষিতের মর্ম।


যুগ যুগান্ত চলিবে শোষন ও অত্যাচার।
তা না হলে কেউ জানিবেনা সৎ রাজার সদাচার।


অধর্ম প্রকাশিবে সমস্ত যুগে হেথা হোথা।
তবেই তো মনুষ্যত্ব আর ধর্মকর্মের হইবে শিক্ষা।


উপঢৌকন বা চৌর্য বৃত্তির কখনো হবে না ইতি।
ধর্ম সংস্থাপনের ইহাই শ্রেষ্ঠ যুগান্তকারী রীতি।


পিতা মাতার জীনলব্ধ জৈব উপস্থিতি।
উত্তরাধিকারসূত্রে সন্তানের মধ্যে পশিবে নিশ্চিতি।


সবল দুর্বলেরে সদা করিবে অত্যাচার।
সত্যযুগ হতে ইহা চলিতেছে শিখাইতে ন্যায়বিচার।


হে ভবিষ্যতের পিতা মাতাগন আত্মবিকাশে তাই সচেষ্ট হন।
সন্তানেরে দিয়েযান এক সর্গীয় সুস্থ্য জীবন।