অনন্যা অনন্য তুমি।
তুমি নারী।
তুমি কোমল,স্নেহময়ী; তুমি বিনাশকারী।
তুমি ভাসাও ভালবাসায় কখনো
তুমি করাও বিচরন;
দুঃখের কণ্টকময় পথে আর বিরহের ভাটায়।
তুমি কষ্টসহিষ্ণু তুমি আবেগী।
তুমি জন্ম দাও নতুন কর্নধার।
তুমি পরকে করো আপন।
তুমি রাখো বেধে পবিরবারকে মায়ার বন্ধনে।
তুমি কখনো হাস্যোজ্জ্বল কখনো;
ভাসাও আঁখি গোপন আর নীরব অশ্রুজলে।
তুমি তুলে নাও হাতা খুন্তি সেই তুমি;
নিজেকে মেলে ধরো আকাশে, জলে আবার -
তুমি শিক্ষার আলোর কান্ডারী।
তোমারি হাতে কখনো আবার দেশের দায়িত্ব।
অনন্যা অনন্য তুমি।
নারী সেই তুমি কখনো ভয়ে, সংশয় আর;
সংকোচে প্রতিবাদহীন -
অসভ্য হাত ছুঁয়ে যখন দেয় শরীর তোমার।
অনন্যা অনন্য তুমি।
নারী তোমার পায়ের নিচে -
সন্তানের বেহেশত!
অনন্যা অনন্য তুমি।
নারী তোমায় কতো যে হয় ভালবাসা;
মুখে যায় না অনেক সময় প্রকাশ করা।
অনন্যা অনন্য তুমি।
নারী তুমি নিজে হয়ে আলোকিত -
আলোকিত করো তোমারি চারপাশ।
অনন্যা অনন্য তুমি।
নারী তুমি মুক্ত হয়ে মেলে ধরো নিজেকে!