নব যৌবনের স্পর্শে তনুর বিকশিত  মন।
আঁখির তাঁরায় রঙিন স্বপন আঁকে সর্বক্ষণ।


পুষ্পিত হৃদয় কাননে ফুটে কত ফুল ?
হর্ষিত ক্ষণে পুলকিত স্পর্শ, আরো কতো কি যে ভুল !


স্নিগ্ধ জোছনায় নির্জন কক্ষে বসে উন্মনে।
হৃদয়ে জাগে অগোছালো কথা প্রিয় বন্ধেরও  সনে ।


নব যৌবন  তুমি এসে ভাঙলে মনের মৌনতা।
তটিনীর ন্যায় উদ্বেলিত তরঙ্গে জাগে হৃদয়ে শূন্যতা !


নব যৌবন তনুতে মিশে করে তুলে পূর্ণ।
অপুষ্ট কায়া বর্ধিত করে, সাজে  সম্পূর্ণ।


কখনো আবেগ কখনো বিষাদ এসে দেয় নাড়া !
স্পর্শকাতর হৃদয়ে এসে, কেউ দেয়না গো  সাড়া?


যৌবনের তরে প্রণয় এসে হৃদয়ে করে ঘর।
উল্লাসে-গানে নেচে ফিরে তনুর, হৃদয় অন্দর !


অঙ্কুরিত নবীন পত্র-পল্লব, যবে বিটপীর কায়া।
যৌবনের সাজ মুকুলের বেশে, সৃষ্টির অপূর্ব মায়া।


যৌবনে ঝরে পুষ্পের ঘ্রাণ প্রণয় কুঞ্জেরও তরে।
অদৃশ্য প্রতিক্ষা আর সয় না, নিঃস্ব মন ভবঘুরে।


যৌবনের আগমন, তারুণ্যের বেশে বাড়ায় শোভন।
মাধুর্যে ভরে অঙ্গকান্তি, স্নিগ্ধ করে অরূপ যৌবন।




রচনাকালঃ ২৪/০৫/২১ইং
রাত: ০৮.৫৪ মিনিট