কোপিত অনলে পরান জ্বলে-পুড়ে ছারখার।
রুষ্ট মনে সৃষ্ট কলহের পুনরাবৃত্তি করলে আবার।

ক্রুদ্ধ চিত্তে নিজ বৃত্তে প্রলাপ রচালে।
অযাচিত দুর্বাক্যের উক্তি মনের অতলে।

নিষ্পাপ বদনে মাখা অসহায়ত্ত্বের ছাপ।
কেমনে বুঝবো যে, সে এত বড় সাপ?

বিহ্বলে মেতে ডংকা বাজিয়ে কথা দিলে।
উক্ত বচনের রসিকতায় তাচ্ছিল্যে হাসিলে।

রোষিত আঁখির অবাধ্য ব্যাধিতে যবে জড়ালে।
নিন্দাবাদে হলে মশগুল, ভীতি চাদরেই লুকালে।

ছলনার জালে চক্রান্তের শেষে মুখোশ পড়লে।
অনিষ্ট সাধিলে ছলাকলায়, বিষাদে মন ভরলে।

অনন্যচিত্ত, অন্যের অন্তেঃ জ্বালালে প্রণয়ের অংশু।
অন্যের সহিত সঙ্গ দর্শনে শ্বাসরোধ, কষ্টে পরান হংশো।

টুটিল প্রাণের আর্তি বিশ্বাস ভেঙেছো যখন ।
কেন দেখলেনা মম নয়নের তর্জন ভরা শ্রাবণ!






রচনাকালঃ ০৪/০২/২৫ইং