হাসি-খুশিমাখা প্রিয় মুখখানি যাবে না তো আর দেখা
ক্ষণেক্ষণে উঠবে ভেসে তাঁর রেখে যাওয়া স্মৃতির রেখা।


সদালাপী মিষ্টিভাষী ছিলেন তিনি অত্যান্ত পরহেজগার
খুলনা সাহিত্যাঙ্গনে মানু ভাইয়ের জুড়িমেলা ছিলো ভার।


আল্লাহর পথে রাসূলের আদর্শে ছিল তাঁর জীবনের পথ চলা,
লেখনী মাঝে সদা তুলতেন ফুটিয়ে বাস্তব সত্য শিল্পকলা।


এই তো মাত্র সেদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে হলো দেখা
কথা হলো কবিয়া-গল্প সম্পর্কে কতো না কথা হলো শেখা।


কথা দিলেন পরিস্থিতি ভালো হলে আসবেন ধ্রুপদী আসরে
মাতাবেন তিনি মনের মাধুরীতে গল্প ও কবিতার বাসরে ।


বললেন আপা কোথা নিয়েছেন এখন ধ্রুপদীর অফিস গেহ
সেই মানু ভাই এমনি করে যাবেন চলে জানতো কি তা কেহ!


চব্বিশ জুন দু'হাজার বিশ মাঝরাত্রে হঠাৎ খবর এলো ভেসে
চলে গেছেন কবি-গল্পকার মানু মান্নান না ফেরার ওই দেশে।


কত যে স্মৃতি জড়িয়ে আছে মানু ভাইয়ের বলে শেষ হবে নাহ,
হে খোদা দয়াময় তুমি মাফ করে দাও ভাইয়ের সকল গোনাহ।


অধিকারী আরশের অধিপতি’ ওগো মালিক আরশ কুরসী
বেহেস্তনসিব করো তাকে, দান করো জান্নাতুল ফেরদাউসী।
২৫ জুন ২০২০