বৈশাখী দামামা বাজায় অম্বর
এলোমেলো যায় উড়ে আঁচল নীলাম্বরী
উড়ন্ত স্বপ্নের বীজ ভাসে মেঘের ডানায়
আশা আর নিরাশার দোলাচলে
পাথুরে বুক চিরে জাগে নতুন আশা
ডাকে হাতছানি দিয়ে আগামীর দিন!


হিম বাতাস ভালোবাসে উষ্ণ শুধা পিয়ে
ভুলে অতীত দুঃখ জরা শোক
ভোরের সুষমায় বুকে নেবো মায়াবী আগুন।
ঝিল জলাশয় জীব বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতি
নক্ষত্র আলোয় বহতা নদীর তরঙ্গ হবে
আমার তৃষ্ণার্ত কাব্যের পংক্তিমালা।


কবিতার সৌন্দর্য ,ভরিয়ে দিবে প্রাণ
শোভিত ফুলে-ফলে উঠবে জেগে
নৈসর্গিক বাসুমতী
সে কোলাহল উচ্ছ্বাসে উৎফুল্লতা ছড়াবে
প্রেমিক-প্রেমিকার মনের মনিকোঠায়।
দূর্বার বুকে জমা শিশিরের কণা
বিভাবসু উত্তাপ থেকে নেবো নরম চুম্বন
সুন্দরের আয়োজনে ঝরে যাবে অসুন্দর।


জীবনে আছে ঘাত-প্রতিঘাত, আছে উত্থান পতন
ভাঙা-গড়ার এ জীবন, বহতা নদীর মতন
পাখির কলতানে মুখরিত হবে
থেমে যাবে ঝড় চিরায়িত আলাভোলা মন
উড়ে যাবে শরৎ কাশফুল ছুঁয়ে নীলাকাশ
তুলোতুলো সাদা মেঘের দেশে।