হে বীর,তুমি করেছ ঋণী,
এই স্বাধীন বাংলা আজ স্বাধীন জননী।
হে বীর,তুমি চির অম্লান,
আজ,তীব্র ঘাম ঝরে শরীরে শোষণের বন্ধন টুটতে গিয়ে,
সঞ্চিত শক্তি ফিরে আসে,
বার বার বলি তোমার জয় বাংলার শ্লোগান।
হে বীর,তুমি মহান,
অস্পৃশ্য ভাস্করের সামনে দড়িয়ে আমরা সমান এক কাতারে
একি সুরে কন্ঠে গাই জাতীয় সঙ্গী তে প্রাণের গান।
লাল সবুজের পতাকাবাহী ,
আমরা তোমার চির তারুণ্যের বাগান।
হে বীর,তুমি বঙ্গবন্ধু,
তুমি ক্ষুধিতের পাশে,শোষিতের পাশে,এই বাংলার দ্বারে তুমি ছিলে বন্ধুর ন্যায় অতন্দ্র প্রহরী।
আমাদের কোটি প্রাণের গৌরব চেতনার দৃপ্ত শৌর্য তুমি।
হে বীর,তুমি নিজেই কবি,
তুমি ছিলে নেতৃত্ব রচনার উজ্জ্বল রবি।
তোমার রাজনিতী হয়েছে পূণ্য পদ্য ভূমি।
হে বীর,তুমি কিংবদন্তি,
দিয়েছ নতুন পতাকা,মানচিত্র আর স্বাধীন পরিচিতি।
হে বীর,বীরত্বের শ্রেষ্ঠ নেতা,
তুমি বাংলার স্বাধীন রূপকার,লাখো স্বপ্নের স্বপদ্রষ্টা।
হে বীর,তুমি এই বাংলার গৌরবান্বিত চিরস্থায়ী সম্পদ,
আমাদের দেহে-প্রজন্ম জুরে রক্তে শ্লোগান,
জয় বাংলা কলরব।
হে বীর,আজও দেখি তোমায় কোন অন্যায়ের পথ রোধে দাঁড়িয়ে
আগস্ট পারেনি তোমায় এই বাংলা থেকে লুকাতে।
তুমি আজও জীবন্ত কোটি বাঙ্গালি প্রাণে।
কেঁদে ওঠে প্রাণ,
অঘ্রাণের ফসলের মাঠে-যখন আমার একান্ত কথা বলেই যাই,
তুমি থাক নিরুত্তাপ চেয়ে কোন বাধানো ফ্রেমে।
হে বীর,তুমি পতাকা,তুমি স্বাধীনতা
তুমি থাকবে চিরস্থায়ী রাজটিকা পরে,
বাংলা গাইবে যতদিন-যতদিন গাইব সমস্বরে জয় বাংলার উত্তাল ঢেউয়ে।