মন একটা ইনস্ট্রুমেন্ট। সবসময় খালি ভাল ও মন্দ তথ্য সরবরাহ
করতেই থাকে। নিজেকে তখন রাখতে হয় নিরপেক্ষ । এর ফলে
মন সরবরাহকৃত নেতিবাচক তথ্য অকার্যকর হয়ে পড়ে। অকারণ
টেনশন আর থাকে না।
এটাই ভাল থাকার উপায়। আমি বলি, ভাল থাকার ভাল উপায়।
মানি ব্যাগটা পাচ্ছেন না। মন বলবে বুয়া চুরি করেছে। দেখা গেল
মানি ব্যাগ প্যান্টের পকেটে। মন তবে ভুল সন্দেহ সরবরাহ করল
কেন? সামান্য ব্যথা হচ্ছে কোথাও মন বলবে তোমার তো
ক্যান্সার হয়ে গেছে। বাসে উঠে বসেছেন মন বলবে এই
বাসের চাকা খুলে যাবে। সন্তান স্কুল থেকে দেরি করছে
আসতে মন বলবে কিডন্যাপ হয়ে গেছে।মন এ কর্মটাই করে।
সো মনের সব কথা বিশ্বাস করতে নাই। মন আবার দরকারী তথ্যও
দেয়। সো মনের কথায় সাথে সাথে অ্যাকশনের দরকার নাই।
মনটাকে অন্য কাজে ব্যস্ত করালেই সমস্যার সমাধান। এটাই
টেনশনের মেডিসিন। উপকার পাইছি বইলা লিখলাম।জয় জীবন!