-খায়রুজ্জামান সুইট।
২৮.১২.২১


ক্ষয়ে যাওয়া চাঁদ বেড়ে ওঠা চাঁদ
সময়ের ফেরে অস্থির উন্মাদ
সব পাগলের চাষ-বাস
আনন্দ উল্লাস এই মাটিতেই
পোড়া মাটির ঘর কাঁচা মাটির ঘর
এই জগৎ সংসার
শিশির বিন্দুর মতো সপ্ত-রঙা
রঙ ধরে ক্ষণিকের
অথবা অবাধে
যেভাবে দেখে তীর্থের কাক
হর-দম পিঁপিড়ার চোখে জীবনের জয়গান
গুঞ্জরিত মধুপের তান
কোকিলের সুর সাধা ভোর বসন্তের রাগ-
মাল্লার রাগে ঢেউয়ে ঢেউয়ে সময়ে
দুকুল ছাপিয়ে মিলে যায়
অথচ নিশ্চিত চলে যেতে হয়
অসাম্যে সাম্য এনে অলক্ষ্যে
একদিন অদ্ভুত অজানায়
যারা আসমানে- মহাশূন্যে মিলে যায়
চলে যায় নাগালের বাইরে- তাদের
খবর জমিনের পাগলেরা পায় না আর
তারা কাব্য কিতাবের ঊর্ধ্বে উঠে আমাদের
প্রাণিত করে আসমান কীর্তনে
বাউল গায় বাউলের মত কবি কবির মত
সংগ্রামী- বিপ্লবী- বুদ্ধিজীবী- পেশাজীবী- সকলে
আসলে নিজেদের মত করে গায় তাদের জীবনে


ক্ষ্যাপারা বাহাস করে
ক্ষ্যাপারা কি পাগল থেকে আলাদা!
প্যারানইক আর সিজোফ্রেনিকের মতো!!