সনাতন পঙ্খীরা সব মিথ ভুলে
আওরায় বৈজ্ঞানিক বুলি,
অন্ধকারের দেহ চিড়ে নেমে আসে
যান্ত্রিক সভ্যতা;
একদার সেই চারকোনা লালরঙা ঘুড়ি
ঘড়ি হয়ে গেঁথে রয় মগজে,
হাতগুলো যন্ত্র হয়ে যায়
যেন এক ধাবমান রোবোকপ
ধরচ্ছিন্ন দেহগুলো সব পুনঃজীবিত হয়ে
হাতড়ে বেড়ায় অতীত;
মেঘনার শীতল জলে গলা ভিজিয়েছিল
সেই কবে পথিক; তবুও সহসা
ঘুঙুরের শব্দ ভেসে এলে
ধরচ্ছিন্ন দেহগুলো সব
বোধ ফিরে পায়।