দু:খনদী


আমাদের প্রত্যেকের
একেকটা নিজস্ব দু:খের নদী থাকে
বুকের মাঝে,নিভৃতে;
আমরা হাসি।খেলি।
                  কেউ কারো নদীতে নামি না।
সেখানে বড় বড় তরঙ্গ কেবলই এসে
আমাদেরনাকানি চোবানি দেয়।কখনো তীরে যাবো বলে
হাত-পা ছুঁড়ে আপ্রাণ সাঁতার দিই,
কখনো হাল ছেড়ে
ভেসে থাকি শুধু;
তবু,কাউকে বলি না।


আসা-যাওয়ার পথে
আমাদের প্রত্যেকের
এক একটা সুখের পুষ্করিনী থাকে।
স্বল্প জলে সেখানেও শালুক ফোটে
অথচ,আমরা চিনি না।