একটা গল্প' অনুভূতি মোড়ানো সেথায়
সবটা জুড়ে লেপ্টে আছে দুটি আহত আত্মা।
তবে প্রেম রোগে আহত মানুষগুলো অক্ষম,
তাঁদের অসুস্থতা লেগেই থাকে, শরীর খারাপে নয়
আত্মার অসুস্থতা বুঝেন?
এত্তগুলো সৃতি বন্দী হলো চোখে,
ভালোবাসা না থাকলে সৃতি তৈরিই হয় নাহ।
পথের মোড়ে অযত্নের শরীর নিয়ে চাতক চেয়ে,
গাড়ি চড়ে সব ছেড়ে-ছুড়ে চাতকিনী চাহনি ফেলে
যায় চাতকরে ছেড়ে।
কিছু সত্য কাহীনি কি এমন হয় নাহ?
সত্য নির্ভর কাহীনি অবলম্বনে,
তৈরি হয় বিরহের সিনামা।
তবে কিছু গল্পে বিরহের পরেই মিলন হয়!
তাঁরা হাতটুকু ছাড়ে নাহ প্রবল স্রোতেও,
তাঁরা পরিবার ছাড়ে হাত ছাড়ে নাহ,
সবকিছুর পরেও পরস্পরকে ধরে রাখে,
এরা লড়ে শেষঅবধি একসাথে,
পরস্পরের ওমটুকুতেই বাঁচে তাঁরা,
তাঁদের মিলনেই তো পুর্নতার স্বাদ থাকে,
এসব কি বেশি বাড়াবাড়ি হয় নাহ?
আসলে মানুষ ভেদে ভালোবাসার রুপ বহু,
কেউ বলে খাঁচার দরজা খুলে শখের পাখি মুক্তিই,
সত্য ভালোবাসা!
পাখি' কি মুক্তিই চায়?
সে কি থেকে যেতেও পারত না?
ভালোবাসায় প্রতারণার বিরুদ্ধে আশ্রয় চাওয়া!
ভালোবাসলে মানুষটার সবটা নিয়েই বাসতে হয়।
দিনশেষে সত্য ভালোবাসার বিকল্প হয় নাহ,
মানুষ মরলে ভালোবাসাও মরে যায়, মরতে হয়।
তবে কেউ কেউ আত্মচিৎকারে চারদেয়াল ফাটায়,
নির্বাক সতেজ নির্মল নিষ্পাপ পোড়া আওয়াজে।
আর নির্বাক প্রহরী'র বেশে অপেক্ষা করে,
কবে আসবে সেই অমর ভালোবাসা জীবনে।