নিসর্গ নিলয়ে এমন বলয়ে বিরাজিত বিভাবরী
    অপূর্ব উপমা চাঁদের চন্দ্রিমা গরবিত সর্বোপরি
           মলিন আঁধারে ঢাকা
                   চারিদিক ফাঁকা ফাঁকা,
            শিহরণে কম্পিত শরীর
        দূর হয় ভয়ের প্রাচীর,
রাতের চন্দ্রিকা সার্থক ঝল্লিকা গগনে ভাষা অঙ্গুরি।


ধার করা আলো হয় জ্বল জ্বল রজতকান্তি ঐশ্বর্য
    সাবধানে করা যায় না তো ধরা ধূর্ত চতুর তাস্কর্য
             গোপনে করিল চৌর্য
                    সুরুজের আছে ধৈর্য,
             ছায়া দিয়ে ঢেকে হয় ক্ষান্ত
      আলো দানে নহে পরিশ্রান্ত,
যামিনী আলেয়া দূর করে দেয়া চাঁদের অন্তর্মাধুর্য্য।


মধুর আবেশে চাঁদনী আয়েশে ধন্য হয়েছে সৃজন
     নিপুন কৌশলে সৃষ্টির সকলে করিছে মনোরঞ্জন
             স্নিগ্ধ আলোর পরশে
                    রঞ্জিত মন সন্তোষে,
              জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল আকাশে
      রুপালি মাধুর্য নিয়ে হাসে,
সুচি শুদ্ধ পুণ্য আলো দানে ধন্য অকলঙ্ক নিরঞ্জন।