অন্তরের চাওয়া যত বিমোহিত কুরবানি
চেষ্টা করেও হতাশে ডুবি আমি
পাই না পাই কান্নার ঝড়ে আহাজারি
বেদনার দমকা হাওয়ায় উড়াল দিল পংখী।


বেমাতালে কর্মঠ পথে হেঁটে চলি বহুদূর
সীমানা ছাড়িয়ে পাড়ি দিয়েছি অচিনপুর
কত তরুর হলো দেখা কত পর মানুষ
আমি শুধু আমায় চিনি অন্য কে কোথা?


সমুদ্রে ডুবে আছি আমি
বটবৃক্ষের নিচে ধ্যানরত বাবা
আমায় খুঁজে দিবারাত্রি
একটু জল রাশির পিপাসা।


কি বলি না বলি আজব সব বুলি
ধ্যান করে পড়ে দেখো বুঝবে কথা কলি
আমি হলাম তুচ্ছজ্ঞানী দেখতে অধম রুপি
কবিতার মাঝে দুঃখের জল ছাপ আঁকি।