লজ্জার মাথা খেয়ে পড়েছি অসম প্রেমে জড়িয়ে
বুঝিনি আগে এমন প্রেমে অমৃত নয় বিষ মেশানো থাকে
কিশোর থেকে যুবকে পা ফেলেছি কিছু প্রহরকাল ধরে
এই ক্ষণে আবেগকেন্দ্রিক হয়েছি অচেনা আনারকলি দেখে।


নারী,গরম তেলে জিলাপি ভাজা লোভ সামলানো সম্ভব না
আপেলের মত লাল টুকটুকে গাল হাসিলে পড়ে টোল
কমলার মত ঠোটে আলতো স্পর্শ যেনো সর্গের ছোঁয়া
চোখের চাহনিযুক্ত ইশারায় বুকের কাপনে হত ব্জ্রপাত।


কামরস যেনো টলোমলো করছিলো যৌবন ভরা অঙ্গে
যমুনার জলের মত প্রবল ঢেউ  বইতেছিলো তাহার মনে
আমি ছিলাম খুব কাছে পাশের বাসার বারান্দাযুক্ত রুমে
ভোর হতে সন্ধ্যারতি প্রাণ ভরে দেখিতাম নয়ন জুড়ায়ে।


প্রশ্রয়ঘ্ণ মলিন সুরে ডাকিত মোরে একলা একা আঁধারের কোণে
কিসের অভাব ছিলো তার কিসের এত টান ছিলো আমার তরে?
নরম মনে দিয়েছি সাড়া বুঝিনি আমি এই পথ কাটায় ছিল ভরা
বিভরতায় কত যে মাস, কত যে প্রহর, কত যে ঝরিয়েছি লালসা
কত যে পাপের অংক করেছি কামাই কত যে হিসেবে ছিলো ভুল।


আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছি ঝাঁপিয়ে ঠিক বেঠিকের চক্ষুগোচরে
আমার ছিলো লালসা তাহার মাঝে ছিলো কামনার আকুলতা
পশুত্ব ধারণ করেছিলাম মোরা হিতাহিত ছিলো না দেহ রসে ভরা
আজ বুঝি আমি অন্ধকূপে পড়িলে বাহির পথে কেনো এত বাধা।


২৮/০৩/১৮