প্রত্যয় একটি সফল অধ্যবসায়ী মানুষ।  তার জীবনে আছে শুধু কাজ আর কাজ , কর্মঠ অধ্যবসায়ী মানুষ।


রাতে তৃনার কাছে সে শান্তি চায় , যা শাশ্বত ও স্বাভাবিক।  প্রকৃতিপ্রদত্ত নিয়ম তান্ত্রিক।  এ পর্যন্ত যা উপসর্গ দেখা গেছে তা শান্তিবাহিনীর মত।  সর্বহারা পার্টি যখন বলে কমরেড হয়ে ওঠো , ভেতরে ও বাহিরে।


তৃনা অস্থির হয়ে ওঠে এবং এবং অভ্যস্ত স্বামীর জন্য অভ্যস্ত হাতে সকালের রুটি নাস্তা তৈরী করতে করতে আনমনে আসলেই ভাবে , জীবন আমায় এতো বেশি নিচ্ছে কেন ?


আনাজপাতির দৈনন্দিন গল্পে উনুন থাকে , কড়াইয়ে ফুটন্ত গরম পানির ঝক্কি নিয়ে গলদঘর্ম তৃনা আসলেই খোঁজে শিশুটির কথা , যা উপভোগের ও সৌহার্দ্যের পরাকাষ্ঠা হয়ে প্রবৃদ্ধির একটি চূড়ান্ত খসড়া।


সে সময় প্রত্যয় হয়তো আনমনে বলবেন , “তৃনা , তোমার চা হলো?”


সেসময় তৃনা উন্নত রান্নার আধুনিক স্বপ্নের গ্রহণযোগ্যতা এনে হয়ে উঠতে পারেন নিভৃতচারী এক মমতার গল্প।


অন্যত্র মমতা , যা অন্যতম হয়ে সংসারে মিশে থাকেন।


পরস্পরের সূক্ষতম বোঝাপড়ায়।
ছাড়পত্রের শ্বেত ফলক।