শ্বাশ্বত চোখ তুলে তাকালেন। গহনার দোকানে অনেক ভীড় ভাট্টা।  আর এর মধ্যে মানতাশা, সাথে কানপাশা, কাহাঁতক আর সহ্য হয় !


যাচ্চলে, পারলেই না রুম কী ?


-তুমি জানো কি , ডক্টর কথাটি উচ্চারণের পূর্বেই অক্টো উচ্চারিত হয় !
পাসে, পা সে , আন্ডার পাসে!
-সে কি ! তুমি কি ফুটবল খেলছো নাকি ইদানিং?
-না! উইকেট কিপার বললেও সাড়ে তিনখানা কেট নিয়ে ঘুরতে ফিরতে হয় ইদানিং, বিষয় এমন ওজনদার!
-সাড়ে কেন?
-মাটি বলে কথা !
সাড়ে তিন হাত ছাড়া ওতে তো প্রাপ্য কোন বিধেয় খোদা রাখেন নি বলে বোধ হয়! আস্তিক্যতার বিধি বাম বলে কথা!
-তোমায় একটা সুলুক শুধাই?
-ভয়ে বলতে পারো ! নির্ভয়ে কভু নয়!
-তারার ছিল দুই সন্তান ! তারার ননদ লাকিরে এলেও তারও দুই সন্তান ! এটা কোনো হস্তরেখাবিশারদ ডিশ চ্যানেলে দেখিয়ে থাকে কি?
-না ! ওদের ইদানিং কর্ণাটক হয়ে ভরতনাট্যম বুঝিয়ে আসতে হয় তো! বড়ো অসুবিধে!


বড়ো আশা করে


খাটো কবি তারে!


-আমিও তাই ভাবছিলাম ! জয়সলমীর নিজে কখনোই যাইনি !
তবুও আলতা মীরার বাইসন এনে ফুঁসছে কেন বহির্বাটির দন্ত্য স !
সে কি তালুই বোঝেনি !
-না! ও বিষয়ে, মা ঐ মা ঠিক খোঁজেও নি!
-আচ্ছা, বিষয় স্পষ্টতর হলে ওবেলা একটু জানিয়ে যেতে পারবে ?
হলগ্রাম, দহগ্রাম ,শালগ্রাম না এনজিওগ্রাম !
-হৃদয়ে কার্ডিওলজি রাখো ! ওবেলা আর অন্কলোজি এনে লাভ নেই !
সব বিকশিত, সব কুশল!


-সাড়ে চুয়াত্তর!


এপ্রিল ২৫ , ২০২৪