আমাদের বাস্তবতা
আমাদের হাতের পাঁচ আঙুলের দৈর্ঘ্যে পৌঁছে দিয়েছে
আর আমার আয়ুরেখায় কনিষ্ঠতম সদস্য
কড়ি দিয়ে কিনলাম -জীবনের  মোহ নিয়ে শিল্পকলায় ধুঁকছে,


জীবন হয়তো এরকমই ,
এরকম ভাবেই আসে রঙের মেলা, যা মেলানো যায়না।


একবার ইতালির মিলানে পাড়ি জমিয়ে ফিরিয়ে আনা যায়,
নীরোকে নিয়ে রোম যখন পুড়ছেই!


একটা গোটা জানুয়ারী কোনো জানোয়ারের কথন নয়,
ঠিক যেমন প্রচন্ড জ্যান্ত, প্রচন্ড অসংলগ্ন রূদ্র কখনোই তসলিমার নয়,
ওটা প্রতিটি উচ্ছন্নে যাওয়া কবিমাত্রেরই , অথবা অভিমন্যুর বলয়,
যা তুমি শোনবার বা শোনাবার স্পৃহার স্পর্ধায় পাবে।


এর বেশি আরো এক ছত্র, আরো এক পংক্তি, আরো এক স্তবক আনতে গেলে,
সারি সারি , গ্রন্থবদ্ধ পুস্তিকার সারি, লাশের গন্ধ  পাবে আমার উচ্চারণেই, ব্যক্তিগত,  
খুব বেশী ব্যক্তিগত,
আর ব্যক্তিগত ভাবে অশুদ্ধ আমার উচ্চারণেও।
মজুর বা মজদুর যখন অভিজাত আয়নায় চোখ দেখে , চোখ ঢাকে।


লাল, বড় বেশী লালা ভর্তি এসব লাল,
রাবিশের অথবা ৱ্যাবিসের বীজাণু কাহিনীর সাতকাহন
করোনা কাহিনীর  আত্মকথনের আত্মশ্লাঘার রোগগ্রস্ততা  মাত্র।