পাখিটা ছাড়ে সুন্দর ভূ-রে
(সর্বোত্তমমিলে লেখা)


ঠাকুর বিশ্বরাজ গোস্বমী


ঘুরছে শুধু কালের চাকা
বাঁইবাঁই,
ধরতে চাঁদ, পেতেছে ফাঁদ
চাঁইচাঁই,
মনটা নয় কখনো পাঁক,
বুঝে না কতটা চাঁদ ফাঁক,
তবুও ইচ্ছাকে দেয় ঠাঁই।


বেতাল গান রাই-বেলার
সূরে সূরে
সতকে নষ্ট,করছে পষ্ট,
দূরে দূরে,
জলে ভাসায় দুইটি আঁখি,
হয় ব্যথার ঘড়ার কাঁখি
পাখিটা ছাড়ে সুন্দর ভূ-রে।


ভাবটা করে করবে ঠিক
ত্রাণ ত্রাণ,
মনেতে রিষ্টি, কথায় মিষ্টি
ঘ্রাণ ঘ্রাণ,
বুকটায় জ্বালায় সন্ধ্যাগ্নি
বুজে না কেউ সেই বন্ধ্যাগ্নি
অবশেষে নিচ্ছে তারা প্রাণ।


সমাজে রয়  নিজেকে ভাবে
স্রষ্টা স্রষ্টা,
হারায় কূল, পায় না মূল,
ভ্রষ্টা ভ্রষ্টা,
আত্মসুখে হয় শুধু তুষ্ট,
বিধাতায় হয় বাঁকা রুষ্ট,
কারণ তিনি সত্যের দ্রষ্টা।