পরম বৈজ্ঞানিকের ধারাপাত


ঠাকুর বিশ্বরাজ গোস্বামী


ভূ-গর্ভ গবেষাণা করে পাওয়া গেছে
ডার্কম্যাটার,  ডার্কেনার্জিম্যাটার ১৩
এবং
ডার্কপার্টিক্যাল।
সুপার সিমেন্টি মডেলের ধারণা নিয়ে
বিজ্ঞানী এই গবেষণা করে,
সত্যি প্রচুর অগ্রগতি হচ্ছে বিজ্ঞানের।
কিন্তু
এই ডার্কম্যাটার
এবং
ডার্কেনার্জিম্যাটির
মানুষ বহন করে আসছে আদিকাল থেকে
জ্ঞানালোর সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই
বরংচ
মানবিকার্ষণে নষ্ট করে দেয়।
কি কারণে নষ্ট করে
তাই
আধ্যাত্ববিজ্ঞান গবেষেণার  জ্ঞান নিয়ে
আমি তা জানেতে চাই
কবিতা তুমি আমার সেই জ্ঞানের
শোভারাণী।
যদিও
বিদ্যুৎম্বকীয় সরল নিউক্লিয়া বল
এবং
দর্বল বলের সঙ্গ মিথিক্রিয়া নেই।
বিজ্ঞান
পৃথিবীর গর্ভ পরমানুর চেম্বার পেয়েছে
সেই পরমানু নিউক্লয়া ভেদ করে
আলোক রশ্মির বিকিরণ ঘটায়
সে আলো ফর্মিয়ন আর বোসনকণার
অস্তিত্ব বহন করে।
বি
পরমানুর আর ইউম্পরের সংঘর্ষে
একটি ইলেট্রিকফিল্ড তরী করবে
যার থেকে বেরুবে আলোকরশ্মি।
জানো কবিতা
বিজ্ঞানের এই গবেষণা শুধু
লাক্সের ডিটেক্টর নিয়ে।
কিন্তু
মানবের বিশুদ্ধ আলোর ফর্মিয়ন
আর
বোসনকণা হারিয়ে যাচ্ছে
ডার্কেনার্জির সংঘর্ষে
আধ্যাত্ব বৈজ্ঞানিকও বসে নেই কবিতা
ছন্দবদ্ধ জীবন প্রকৃত বিশুদ্ধ প্রেমালোর
বোসনকণা
আর
ফর্মিয়নের মিলন সুখ মানবকে দিবে,
নেই অদেখা পরম বৈজ্ঞানিকের ধারাপাতে,
পৃথিবী হবে মানবিক মিলনমঞ্চ।