দুঃখের প্রাচীর জুড়ে,ক্ষত শৈবালের রাস
ফেলেছে জীবাণু,ছেয়েছে ভাইরাস,এরাই করছে ত্রাস।
ছট্ট পক্ষীর বুকে,জমে থাকা অন্ধকারের কোলাহল
কুহেলী সরুপে রক্তের দোলা,ঝরে হয়েছে জল।
প্রেমের ঘায়ে বিদ্ধ আমি,তাস পাসাও বন্ধ
তীরের কাঁটার যন্ত্রণাতে,পাচ্ছি মৃতের গন্ধ।
অপাঙ্গে দেখছি জীবন রেখা,হয়নি কোনো কাজ
মৃত্যুর করাগারে বন্দি আমি,নাইতো কোনো লাজ।
হৃদপিন্ডের নীলয়ে যাওয়া রক্ত,মুক্ত হয়নি আজও
সমুদ্রের বুদবুদের ন্যায় তুমি,আমর কাছে সাজ।
বিষফরনের ভয়ে,ত্রাসের ভয়ে,মন আগেই হয়েছে শব
তোমার জন্য হৃদয় আমার, হয়েছে গনিতের এক লব।
কাঁটার মধ্যে খুজেছি তোমায়,বিধেছে আনেক কাঁটা
জীবন ভুবনের চু্র্ন মেলায়,দিয়েছি প্রমের বাটা।
শীউলি ঝরা ফুলকে আমি,নিয়েছি আপন করে
যতই ভাবি রাখব্ বুকে,সে যে যায় গো সরে সরে।
পথের মাটি মাথায় নিয়ে,ভাবছি নানান মেলা
যানি না কবে ঘুচবে আমার,প্রেম প্রীতির এই খেলা।
কলঙ্কের পাতায় নাম লেখালে,কিসের সাধে তুমি
ঘরের লক্ষী পায়ে ঠেলে,করেছ সদায় বোকামি ।
উষার আলো উঠল জ্বলে,কাটলো ঘুমের মেলা
জীবন নদে ভেসে,ভেসে,কাটলো সারা বেলা।
কেউ যানে না,কেউ বোঝেনা,কথায় আমি রত
সাত সমুদ্র ঘুরেও আমি,দেখিনি তোমার মতো।
দুঃখে ভরা মনটা আমার,তোমায় পেতে চায়
চাঁদের আলো আমায় দেখে,মেঘেতে ঢেকে যায়।
কষ্ট ছাড়া নেইতো কিছুই,এখন আমার জীবনে
দিলেনা তুমি ভালবাসা,না জানি কি কারনে।
জীবন মানে চলন্ত গতি,থেমে সে তো থাকে না
তোমাকে ছাড়া যে কষ্টে আছি,কাউকে বোল না।
সময় গেছে সরে,সরে,তোমায় মনে পড়ে ভোরে
জীবন পাখি উঠলো জেগে,রাতের সমান্তির ত্বরে।
বহু দিন পরে,গতকাল রাতে,তোমায় স্বপ্নে দেখেছি
ভেঁঙে যাওয়া স্বপ্নের ব্যথাও মন ভরে পেয়েছি।