মনের খাঁচায়,আজকে দেখি,শুধুই অবহেলা,
দিন পেরিয়ে বছর গেলো,আমার ছেলেবেলা।
ছোট্ট খাঁচায় বন্দী করে,রাখবো না আর তোরে,
পাগলীরে তুই উইড়া গেলি,অন্য কারো ঘরে।
তোমার কথা যেদি আমার, একটু মনে পড়ে,
বিকিয়ে দেব্ মনের ব্যথা, শুধুই জলের দরে।
তুই যে ছিলি সবুজ ঘাসের,সদ্য ফোটা ফুল,
ভালোবাসা ভরাই দিলি,শূন্য নদীর কুল।
তবে আজকে কেন,অবহেলা,করিস কেন ছল?
আমার প্রেমে কি ভুল ছিল,কাঁদালি কেন বল?
তোর বুকেতে মাথা রেখে,স্বপ্ন গুলি আঁকি,
স্বপ্ন গুলো ভাইঙা দিয়ে,কি রেখেছ্ বাকি।
তোর মনেতে আজকে দেখি,অন্য মনের স্বাদ,
ফুলের মালা গোলায় দিয়ে,কেমনে দিলি বাদ?
তোর মনেতে এখন দেখি,অন্য কারও ছবি,
আমি অবহেলার পাএ এখন,ব্যর্থ করবী।
এই জনমে আমার সাথে,দুহাত রেখে চললি না,
এতো কষ্টেও মনের কথা,আমায় কেন বললি না?
বুঝিনি সেদিন,চোখের জলের,কি ইঙ্গিত তারই,
ওরে মনের পাখিরে,তোর জন্য,শূন্য বাসাবাড়ি। ঘরের পাখি,পর হলি তুই,আমার চোখে জল,
তবে তোর চোখেতে,কান্না কেন,সে কথাটি বল।
তোমার মনের আঙিনায় ,কারে দিলি ঠাই?
তবে কারে এমন ভালবেসে,ভুললিরে আমায়।
তবু তোর দেশে,ভালবেসে লিখবো হেথা রোজ,
তুই ভুলেও কি ,আন্ধ মনে,নিবি কি তার খোঁজ?
ঐ রাস্তার বাঁকের মাঝে,সেই পাগলাই কাঁদে,
খড়কুটো আর নোংরা মেখে,নিজের ঘর বাঁধে।
তার মনের বাঁ দিকে,লেখা তোরই নাম,
কি পরিচয় তার সাথে তোর,কতোটা তার দাম?
তোর ভালো থাকার জন্য আমি,কষ্ট চেপে রই
তোর ছবিটা প্রথম পাতায়,রক্তে লেখা বই।