কৃষ্ণচূঁড়ার লাল রঙের
শিশির ভেজা মাটিতে
হঠাৎ দেখি আমার মনের
অজানা প্রতিচ্ছবি।
ফাল্গুনের মায়াবী বাতাস
বলে যায় আশার বাণী।
দেখিনাতো মরূর বুকে
তৃষ্ণার্ত পথে শীতল জলধারা,
কিংবা দ্রুতবেগে ছুটে চলা
কোন এক লক্ষ্যভেদী অভিযাত্রী।
তবুও হাতছানি দিয়ে ডাকে
বসন্তের মাতাল করা সুবাসিত
প্রহরে উষ্ণতার আলিঙ্গন।
নিরাশার মাঝে সহসা উঁকি দেয়
ঐ নীল দিগন্তের সীমানা
আর দৃষ্টিভ্রম করে দেয়
আশার স্পর্শকাতরতা।
তাই আশাহত করেনা কবিকে
নিরাশায় আশাবাদী হয়ে।