কোথাও লুকিয়ে ছিল সেই এক টুকরো  পুর্ণিমার চাঁদ,
কিছুতেই পারেনি হাসিটা কে মুছে কলঙ্কের দাগ গলায় পরে নিতে-
অমাব্স্যার পরে ঠিক হাসির মুক্তমালা ছড়িয়ে
আলোর  বন্যায় ভাসিয়ে নিয়ে যায় মাঠ ঘাট নদী।
সেই ছবিটা আমায় খালি মনে করিয়ে দেয় সেই চাঁদের কথা-
নিবারণ চক্কত্তি ভাবের নেশায় বুঁদ হয়ে রবীন্দ্রনাথ কে গালি দিয়েও
যেই মুহুর্তে মনে করে সেই হাসি সেই মুখ নিজের মনে গান গেয়ে ওঠে,
নিজেকে ভিঞ্চির রূপে হাতে কলম নিয়ে একে ফেলে কবিতায় মোনালিসা।
কখনো কি মুখ ভার করেছে পুর্ণিমার চাঁদ?
পারেনি তো বিধাতা তারে ডোবাতে দুঃখ সাগরে-
দেহের যন্ত্রনা, মনের অবসাদ ভুলে হেসে ওঠে কলকলিয়ে,
তাই তো সে নিবারণ চক্কত্তির মোনালিসা।
সেদিন যখন দিলাম তাকে দুঃখের বোঝা চাপিয়ে
হাসিমুখে মেনে নিয়ে বছর পাড়ে হারিয়ে গেল ভীড়ের মিছিলে,
মনের মাঝে লুকিয়ে রেখে দুঃখ কনা জীবন বয়ে গেল নিজের খাতে,
কালের চাকা ঘুরে গিয়ে ফিরে পাওয়া পুর্ণিমার চাদ আজও এক্ভাবে ঊচ্ছ্বল,কলঙ্কহীন।