কোথাও স্বস্তি নেই
স্বস্তি নেই কোনখানে এতটুকু
স্বস্তি নেই কোন তরলে-
কোন জলে তোমার পিপাসা মেটেনা,
কোন স্নানে অবসাদ ঘোঁচেনা।
কোন অন্ধকার যথেষ্ট নয়
ডুবে যেতে,
কোন রাত যথেচ্ছ ঘন নয়-
নিরবিচ্ছিন্ন ঘুমের!
ভোরের আলোর মতো
তোমার পেতে রাখা হৃদয়
দূরবর্তী নদী হয়!
সন্ধ্যার অন্ধকার ছুঁয়ে
আমার প্রতীজ্ঞা শুধু কবিতার
মিথ্যে প্রতিশ্রুতি হয়।
প্রতিযোগিতা নয়,
আমার তৈয়ার প্রজন্ম মাফিক নয়!
আমি জন্ম জন্মান্তরেই ঋণগ্রস্ত,
তবুও নাছোড়বান্দা পুরুষ!
এ জন্মেও অন্যথা নয়,
প্রারম্ভিক বিন্দু থেকেই ঋনাত্বক দোষ!
এমন টেনেছো দ্রাঘিমাংস রেখা,
তোমার নিষেধ বারণ মাখা!
যখনই দিন শুরু করতে যাবো,
নিয়মমাফিক তোমার বিকেল পাবো!
শুধু তোমার নাগাল ছুঁতে
ছাঁদা বেড়ে যাবো!
আমাকে রাখো
অথবা রাখো তোমার ছল!
নিমন্ত্রণ রেখোনা চোখে
নিয়ন্ত্রণ করো ইশারার জল।
কেন বুকের গন্তব্য দেখাও,
যদি প্রশমন হও!
জ্বলে ওঠা উপসর্গ নেই আশেপাশে,
নিভে যাওয়া বাহানা রেখেছো বাতাসে!
বাঁচিয়ে রাখার নামে
কেন অপ্রাসঙ্গিক প্রহসন হও?