ক।


ভালোবাসার কাব্যকলা।


চোখের  কোনে তারার নাচন।
আকাশ জুড়ে   নক্ষত্র পতন।
তোর দুচোখে যাদুমাখা।
কাটল টানা মায়াআকা
তোর দুচোখ পটল চেরা।
ইন্দ্রজালের মায়ায় ঘেরা ।


তোর দু চোঠের সজীবতা।
ভেরের বাতাস চায়ের চুমুখ
যে দিকে চাই ভাসে
শুধু তোর মুখটা ভাসে।


তোর দুটো হাত ধরে হাটা
রেল লাইনের পথ
সবুজ বনে গায়ের পথে
শিশির সিক্ত  যুগল মনোরথে


ভালোবাসি বললি যখন,
উঠলো কেপে হিয়া,
তোর আলোতে ভুবন আমার


উঠলো  যে উথলিয়া


আলোকময়ীর আলো
তোকে সত্য জানি কেবল
তোকেই ভাসি ভালো।


আমার মতো তুই ও আমায়
ভাসিস অনেক ভালো
দুজন মিলে এক হয়ে চল
পথ হেটে যাই চলো।


যখন তখন কপট রাগে
তুই যদি দেস অভিমানের কালো
তবু জানিস আপন মনে
ভাসবো তোকে ভালো।



দুই।


গোলাপ বাগানে হলুদ বসন্ত।
ফাল্গুনের অাগুন রংঙা কৃষ্নচুড়া চোখের সীমায়  পড়েনি অনেকদিন,
কৃষ্নচুডা  কি কেবল রমনার বটমুলে ফোটে তবে?
হলুদের সমারোহ  সবুজ উদ্যান  টি এস সি, অপরাজেয় বাংলা,
আর মধুর ক্যান্টিন এর খোলা আঙিনায় জুড়ে বাউল বসন্ত।
দিনভর  মাতিয়ে রাখলো।
একদল প্রানবন্ত যুবকের দল
নীল জিনস আর হলুূদ টি শার্ট
মাতিয়ে রাখলো লাল হলুদের সুবর্ন কন্কন পরে থাকা
রমনীদের শাড়ীর আচলের পাশ গেষে হেটে চলা জোড়াবদ্ধ হাত।
মাঝখানেএকটা রাতের কালো আধার
জগতের সমস্ত হলুদ কৃএমশ বিলীন হতে হতে
কৃষ্নচুড়া  আঙুনমুখী লাল,লালগোলােপের
গুচছ কলি হতে ফোটে পরিপুর্ন ভভালোবাসার কবিতা হয়ে উঠে।
বসন্তের বাউল বাতাসে লাল গোলাপের ভালোবাসা মাখা
রংঙিন আলোর বর্নছটা ছডিয়ে মনে করিয়ে দিয়ে গেলো
সময় বয়ে যায় সময়ের নিয়মে
আসে বসম্ত আর কোকিল
মনে পড়ে যায় ,একদিন আমারাও ছিলাম,
ভালোবেসেছিলামআর বসন্ত বাতাসের,
রইলো কেবল সারি সারি
স্মৃতির মালা মুক্তোদানা
প্রেমের মতো ঝিনুকের আবরনে।


বাউলিয়ানা লুকালো কেথায়?