অামি একটা কবিতা লিখতে চেয়েছিলাম অনেকদিন ধরে মনের মধ্যে শব্দের জাল বুনে
অাবার বদলেছি
অার শুদ্ধতম করবো বলে
পারিনি কোন শব্দের বিচারে তুলনা করতে যোগ্য তম কোন
শব্দ খুজে পাইনি বলে ।
অামার সেই কবিতাটি
লেখা হয়ে হয়ে উঠেনি আর
একটা মাত্র মানুষ কি অসীম শক্তিতে গোটা একটা জাতিকে একটা মাত্র জাগরনের সিম্পনীতে দাড় করিয়েছিলে
বলেছিলো জয়বাংলা ।
প্রবল ব্যাক্তিত্ব অার অসীম সাহসে
স্বপ্ন দেখিয়ে স্বপ্ন ছিনিয়ে এনেছিলেন স্বপবান পিতা
লাল সবুজের পতাকায়।
ভালোবাসায় ভালোলাগায় চেতনায় অার অবচেতনে একটাই যার নেশা একটাই ছিলো ভাষা
সেটা মুক্তি অর্থনৈতিক মুক্তি
মুক্তিকামী মুক্তবুদ্ধি
অার শুদ্ধ চর্চার মুক্তি।
মহানুভব পিতার কথা ভেবে
অামি গোটা জাতির
একজন হয়ে একটা কবিতা লিখতে চেয়েছিলাম শ্রদ্ধা অার ভালোবাসার শব্দগুলো যখন রক্তের
রংঙে লাল অার
ছো্ট্র রাসেলের বুলেটবিদ্ধ
বুকের পাজর ভাঙ্গা
যন্ত্রনার কষ্টে ভেজা।
ভয়াল সেই কালো রাত অামাকে অক্ষম লজ্জায় ডোবায়
অার বাংলায় তার জন্য
কবিতা লিখার সৎ সাহসেরা পালিয়ে বেড়ায়।
যেমন পালিয়ে বেডিয়েছে
তার এতিম অাত্বজরা
অার শকুনের দল ও লজ্জা পেযে ছেড়েছে বাংলার অাকাশ।
দানবেরা মেতেছিলো
পৈচাশিক উল্লাসে অার জয়বাংলা হারিয়ে গিয়েছিলো অন্ধকারে।
শ্লোগানমুখর রাজপথ ছেড়ে
এইটা মাত্র শব্দ কি করে
বুকের মধ্যে সাহসের বাতাস ছডায়
কি করে চোখের মধ্যে
দুত্যিময় স্বপ্ন ছড়ায়
অার মুষ্টিবদ্ব হয়ে উঠে
অাপনাতে দু হাত
অামি সেই শব্দের মহিমা নিয়ে একটা কবিতা লিখতে ছেয়েছিলাম।
পাইনি উপমায় কোন বর্ন মালা
জাতি হিসেবে যে শব্দ
অাামার উওরাধিকার
সেটির দখল অাজ বাঙালী
জাতির কাছে নেই
অামি শব্দের মুক্তি চাই
বুক ভরে শ্বাস নিয়ে
অামি বলতে চাই
জয়বাংলা।
অামি দখল হয়ে যাওয়া মুক্তির
শ্লোঘান এর মুক্তি চাই ।
ময়ুরের মতো পেখম লাগিয়ে
তা ধিন ধিন না নাচতে নাচতে
রংগালয়ের মেকাপ মাখা
বেশ্যার মতো নির্লজ্জ কিছু
নৃপুঃকসুক বেহায়ার মুখে
বেমানান চিতকারে যখন শুনি
জয়বাংলা শ্লোঘান।
ভয়ার্ত চোখে সকরুরন চাহনিতে
অবাক তাকিয়ে অসহায় অাত্নসমর্পন
না করেআমি মুক্তি চাই প্রিয় পংক্তিমালার।
জয় বাংলার মুক্তি চাই।