তোর রঙ্গীন ঘরের ছাদে,
আমি দিবো ধসিয়ে, থাবা বসিয়ে
তোর বাচার সুখ-আহ্লাদে।


তোর হাত বাধা ওই গিটে।
আমি দেখবো তোরে, দুচোখ ভরে,
মারবো চাবুক পীঠে।


ওই হাতে ষাড়ের বল!
দশাবো রাহু, এই কব্জি-বাহু
করে দেবো নিশ্চল।


তোর মুখখানি খুব চলে?
দাত ভাংগি সব, শক্ত সরব
জিভ টেনে দেবো গলে।


ঐ ঘাড়ে বেজায় ধার!
ঘাড় নোয়াবো, পা ছোয়াবো
দম্ভ হবে অসাড়।


তোদের নাই রে মৃত্যু ভয়?
রগ কেটে দেবো, সব কেড়ে নেবো।
করবিনা অনুনয়?


তোদের রাবণ মাথা নাকি?
কাটলে মাথা, ব্যাংগের ছাতা
গজাতে নেই বাকি।


তোদের অমর হওয়ার শখ!
আমার জন্মই সব, গেঁয়ো গর্ধব
তোরা কেবলই আহাম্মক।


তবে ডেকেছি শেষ আহ্বানে।
থাকতে ঘোরে, নিকট ভোরে
বধবো তোদের প্রাণে।


বাচার শেষ মন্ত্রটুকু ধর-
আমি নিপীড়ক, করবি শিরক।
আমিই তোর ইশ্বর।