নির্মাতার বিশ্বসৃষ্টি যেন
সত্ত্ব রজঃ তমঃ গুণের আধার,
নিপুণ হাতের স্পর্শ।


বৃষ্টিস্নাত প্রকৃতি যেন সদ্যজাত কচি
পাতায় পাতায় সবুজের সমারোহে
নবজীবন লাভ করে।
অবিরাম বৃষ্টিপাতে খালবিল-মাঠঘাট
তলিয়ে সখ্যতা পেতেছে- হাইড্রোজেন
আর অক্সিজেন পরমাণু।


আকাশ ঢেকে যাওয়া পুঞ্জীভূত
জলীয়বাষ্প যেন গোমড়া মুখে
অপ্রতিভ সারাবেলা।


মাঝেমধ্যে বাতাসের গতিবেগ
আবেগপ্রবণ সুখে সঞ্চালিত করে
যায় উদাসীন বেগে।
মেঘের গর্জন শুনে মনে হয়
অনাগত তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্মিলন
সূচনা হতে চলেছে।


বাতায়ন পাশে একাকিনী
প্রিয়ার অপলক দৃষ্টি বারিধারার
দৃশ্য তাকে মুগ্ধ করে।


তাং - ৩১/০৫/১৮