সেতো এক হিমেল বাতাস সন্ধেবেলা হেঁটেছে আস্তে
হাঁটুতে নীগার্ড এবং রক্তে সুগার..অসুখ অগুনতি,
পিঠেতে ঝোলানো ব্যাগ উনার মতই চমকে-স্বাস্থে
যেন দুই প্রবীণ পুরুষ তিরিশ বছর চাকুরীবন্দী


দুলেছে স্কুলের সাথে তিরিশ বছর হৃৃৃদয় টা হাওয়ার
এ ঝোলায় তিন দশকি বানভাসি ও সেনসাসি হিসেব
রিফুজী?..নাকি অভাব শিক্ষা এবং পরিকল্পনার
সে হিসেব মেলে না লোক চক্রহারে বাড়েটা কিসে!


বেঁধেছে স্কুলের কোনে বাসাটি এক নেড়ি কুকুর-মা
কে জানে কোত্থেকে হয় এই সময়ে এদের উপদ্রব
তাড়ালে যাবে কোথায় এক পরিবার ভেবে তাড়ায় না
হাজার হোক সব পশুনা কিছু মানুষ এখনো ভদ্র


কিছু সুর সন্ধে হয়ে নামে যাদের না আছে কাল-দেশ
পিছুটান দিয়েই থাকে সন্ধে পরের রাত্রিকালীন মেঘ
কিছু চাল সাপ-লুডোতে মই এর আগে সাপেরা চালবে
স্মৃৃতিরা জোনাকি হয় সন্ধেকালীন পথের মালিন্যে


বেশিকি, দশক হবে খুব বড়জোর চার অথবা পাঁচ
সীমানা টপকে আসা পিলপিলে সব মানুষ পরিবার
ভাঙ্গা দেশ অনেকটা ঠিক ফস্কে পরে টুকরো হওয়া কাঁচ
প্রবীন আজ যিনি সেদিন দুধের শিশু অংশ ছিল তার


এসবই ভাবেন এবং বুকের পাশে বাঁদিকে চিন্ চিন্
হৃদয়ের দ্বারে বোধয় যাওয়া আসা ব্লক করেছে কেউ
এখানেই বাংলা ছিল বাকি ভারত একেকটা ইঞ্চি
কমেনা সংখ্যাটা তাও এমন হঠাৎ একটা মরনেও