ন্যাড়া তুই ফিরে আয় বেলতলা ডাকেরে...
গাছভরা বেলগুলো সিঁধকেটে পাকেরে...
হায় হায় মুখে হাত, এসব কি দেখছি...
বেলতলা ঘুরে ঘুরে ভুল ভাল ঠেকছি...
কেঁদে মরে বেল গাছ, ন্যাড়া কই, আসেনা...
শনি কিবা মঙ্গল, প্রত্যেক মাসে না...
খোঁজ নাই, ধুত্তোরি পারছিনা শাষাতে...
ন্যাড়া কই, ন্যাড়া কই ঘুঘুদের বাসাতে...
দুম করে বিচারক লিখে ফেলে কাব্য...
ন্যাড়ার বেলতলাতে যাওয়া নিয়ে ভাববো...
দিন নাই, রাত নাই ন্যাড়া যায়, যাচ্ছে...
বেলতলা গিয়ে সব পাকা বেল খাচ্ছে...
খেতে খেতে মনে পড়ে মাথা চুলশুন্য...
ভেতর ভেতর হল খানিকটা ক্ষুন্ন...
বেলগুলো ঝটপট পকেটে ঢোকাচ্ছে...
দুহাতে তিনটে বেল সেইসাথে খাচ্ছে...
চলে যাও, চলে যাও হলোতো অনেকক্ষণ...
মাথা নাড়ে, যাব যাই, দেরী নয়, এক্ষণ...
ন্যাড়া ঠিক তক্ষুনি যেই গাছ ধরলো...
গাছের একটা বেল টুপ করে পড়লো...
পড়বিতো পড়না, ঠিক তার মাথাতে...
ন্যাড়া কাঁদে মাথা ধরে, উফ উফ ব্যথাতে...