কোনো প্রাচীন শতাব্দীর ট্রয়ের সূত্র ধরে নয় সূক্ষ্মতম পাপের খেসারত পোহাতে,
এটোমিক তেজস্বী প্রিয়তমার রক্তক-হলুদ- শাড়ির ছায়াতলে নির্বাসনে যেতে চাই।
অনন্ত খাদক ব্লাকহোলের উপচে পড়া টানে প্রিয়ংবদার আঁচলের সুক্ষ্ম সুতার বন্ধন ছিঁড়ে হারিয়ে যাব অন্ধ কূপের গহ্বরে!


সমস্ত আকাশ ভরে আছে মৃত নক্ষত্রে-
এক তিল ফাঁকা নেই আর,
খুঁজিছে তাঁরা করিতে বধ মৃত্যুর পাখিটিরে;
ডুবন্ত আঁখির বেদনাপুষ্ট অস্কুট অস্রু এঁকে- যায় দাগ, মরণ চিহ্নের!


যদি হৃদয় প্রদীপ নিভে,জ্বোনাকির আলো পেয়ে হারিয়ে যেতাম অন্ধকার ঘাসে,
বেঁচে রতাম অনন্ত ধরে গিনিপিগ সেজে___
এই ছায়া ঘেরা বাঁশবন আর সোনালি চাঁদে!