তোমার বেলকনির কুঞ্জলতা দেখেই বুজতে পারি
         কবেকার বসন্ত কবে যায়-আসে
         হাসে রোদ বারান্দায় মূর্ত উদাসে ,
কুঞ্জলতার সুবাস ভাসে দক্ষিনা বাতাসে সারাবাড়ি ।


আমার নুন-পানির আকুলতা রোজই ভোরে টেপারি
          রাবারের সারিবাঁধা গাছের ফাঁকে
          উঁকি দেয় সূর্য আমাদের মৈনাকে,
ব্যাকুলতার সীমানা ছাড়িয়ে আবেগে চলে বাড়াবাড়ি ।


তোমার জামদানির চিত্রকলা নির্মিতির শুক-শারি
          নিঝুম দুপুর করে তর্কবিতর্ক
          সুখ ও শান্তির ঐশ্বরিক সম্পর্ক,
বিহ্বলতায় মেঘের গায়ে আমি চাঁদ আঁকি বারোয়ারী ।


আমার কাদম্বিনীর খোঁপায় থাকেই ফুলেল বাহারি
          আরেকটা নদী মিলন মোহনাতে
          আরেকটু সুখ, একটু প্রাণ পেতে,
কুঞ্জলতার আরেকটা পাপড়ি আমায় দেবে কি ছিঁড়ি !