মধু চন্দ্রিমা তুমি লিখেছিলে কবে
এ দুটি জীবনের গান,
অভিসার তোমার দিয়েছিল যবে
বিষন্ন অভিমান ।
নবকুমারিতার বিংশ বসন্ত দেয়নি কভূ
জ্বালাতন,
নববধু রূপে আনিলে ঘরে ঘরনী প্রভূ
আজি পুরাতন ।
মাতাপিতা মোর লভিছে বর
অতীব সূদর্শন,
ধন্য হয়েছি পূজিয়া ঈশ্বর
প্রথম পতি দর্শন ।
ধনে জনে বিদ্বান বড়ই সৎ
পরহিতপরায়ন,
জ্ঞ্যানী গুনী জন নিজস্ব জগৎ
জ্যোতির্ময় দ্বৈপায়ন ।
গরবে প্রসারিত অন্তর মম
দৃপ্ত অহঙ্কার,
কূর্ণিশ কাড়িছে পাহার সম
অতৃপ্ত সংসার ।
নৈশ গভীরে মোলায়েম শয্যা
অবিমিশ্র পৃথক,
দৈন যৌবনের অপারক লজ্জ্বা
বিস্মিত নপুংসক ।