শিশির সিক্ত কোমল বিছানা
পেতে রেখেছেন যেন বিধাতা,
স্নিগ্ধালোকের গোল চাঁদ খানা
যেন সোনা ছড়িয়ে দিয়েছে 'দাতা ।
পুবাকাশের সোনালী রোদের ছবিখানা
এঁকে দিয়ে যায় যেন স্মৃতির পাতা,
হেঁটে যাই পায়ে মেখে সোনা
বুকে নিয়ে যতন করে স্মৃতির খাতা ।
নীরবে পাদপিষ্ট হয়
কত শত তৃণ,
আঁকেনা রঙীন
সূর্য্য-চন্দ্রালোকের চিহ্ন ।
ক্ষিপ্র মানুষ নামের হিংস্র
প্রভূর দল,
ক্ষেপে যায় বিরক্তিতে
দেখি শিশির সিক্ত চরণ যূগল ।
ভাবনার অবকাশে ঠাঁই নাই
চরণ রাখিবার তরে ধ্বংস কত শত,
সোনায় মোঢ়া পা ভিজিল না আর,
ধ্বংসিল করে ছাই,কুজ্বটিকা ভূতলাশ্রিত ।।