হৈমন্তীর শালিক গোনা নিঝুম দুপুরে
ফিঙে দোয়েল কাঠবিড়ালীর জলসা ঘরে
গেছো ইঁদুর মাটি খুঁড়ে পাতাল সুদুরে
ফসিল গুলো আনল তোলে আমার দোরে ;
হাড়গোড়ের পাঁচন সব ভাঙ্গা কুলোয় করে
সসত্বা ধানের ক্ষেতের হলুদ বেয়ে
সিঞ্চিত ডোবার কাঁদায় অর্ধমৃত কইমাছ
আর ওপাশে দাড়সাপটার অন্তিম শয্যা ছেড়ে,
বিকেলের লালিমা দিগন্তের হাতছানিতে
আমার জীবাশ্ম হবার শেষ বাসনায়  ছাই দিয়ে
জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাড়খার করে দিয়ে যায় ।
ফিঙে দোয়েল কাঠবেড়ালী জলসা করে
প্রতিবেশীর ঝিঙে মাচায় ।