আসমানের সাথে যমিনের সরাসরি এক যোগাযোগ মাধ্যম হলো বৃষ্টি।


আর তা উপভোগ্য হয় সাগর, নদী এবং উন্মুক্ত স্থানে।
যেখানে
আকাশ এসে চুমু দেয় মাটিকে এবং গভীর মমতায় ঝড়িয়ে ধরে বা ধরতে চায়।
ফলত মাটি হয় উর্বর, নদী হয় খরস্রোতা এবং সাগরে ঢেউয়ের উন্মাদনা বেড়ে যায়।


বৃষ্টির কারণে যমিনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়...


বৃষ্টির কারণে মনে মনে হৃদয়ে হৃদয়ে আনন্দ বাড়ে।


মন এবং হৃদয়ের কল্পলতা তরতর করে সম্মুখে যায়।
আনন্দ আর খুশীর যে ফল্গুধারার সৃষ্টি হয় বৃষ্টির আগমনে...
তার সমপরিমাণ অন্য কিছু দিয়ে কল্পনা করাও অসম্ভব।


মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-
কুল মাখলুকাতের জন্য বৃষ্টির চেয়েও বেশি  উপকারী;


কেননা বৃষ্টি যদি হয় আসমান ও যমিনের সম্পর্কের যোগসূত্র
তবে তিনি হলেন মানুষ এবং তাঁর স্রষ্টার সাথে সম্পর্কের মেলবন্ধন।


আর তাঁর উসিলাতেই তো বৃষ্টি এবং আসমান, যমিন, হৃদয় - মন, আনন্দ আর খুশীর সৃষ্টি...


আমাদের হৃদয় তাঁর জন্যই সমর্পিত...
আমাদের জীবন তাঁর জন্যই নিবেদিত।


রচনাকাল →
আঠারো পাঁচ দুই হাজার একুশ
মঙ্গলবার
কালীগঞ্জ, বালাগঞ্জ, সিলেট