ঘনীভূত পলির গন্ধেও উড়ে আসে।
এক ঝাঁক কবুতর।
যেন পীঠে বসা সারি সারি গবেষক,
চেতনাত্মক মনরঞ্জনের রেস্তোরাতে সমাগত।
দোকানিরা দরকষেন পানতা ইলিশ।
প্রাতেঃ’র মোরগ কন্ঠে তোলে আশাময় ধ্বনি
হৃদয়ে স্বইন্দ্রিয়ের বৃক্ষটিতে বসে।
এই আসরে এখনি মুছে যাবে অন্ধকার
সকল প্রতিভাবান, ললিত হাসিতে
জন্মান্ধের চোখে তুলে দিবে নব সূর্যোদয়।
কুল ঝাঁকার ছোট্ট সে পাখিটাও জেনে যাবে,
এই মঞ্চে যাদের ঘামের গন্ধ লেগে রবে
মখলুকে’র পাশে চুলের জটার মত
তারা সবাই উজ্জ্বল মণি সে দিনের।