প্রতিটি বছরে একবারই আসে
এই খুঁশির আমেজের মহানন্দের
সকল মুসলিমের ঘরে ঘরে পবিত্র
খুঁশির ঈদ। কঠোর সর্তকতাতে এই
সিয়াম সাধনে ত্রিশটি রোজা পালনে
আজ এলো প্রত্যেক মুসলিমের
মন ও প্রাণ খুঁশিতে ভরে এই ঈদ।


এই রোযাতে রয় যে প্রকারভেদ;
রোজা হল মোট চার প্রকার’
এক ফরজ রোজা
দুই ওয়াজিব রোজা
তিন নফল রোজা
চার হারাম রোজা।
ফরজ রোজা এটা হল;
রমজান মাসের রোজা ও
কাযা কাফ্ফারার রোজা।


রোযার ফরজ দু’টি
এক নিয়ত করা,
দুই সুবহে সাদিক হতে সূযাস্ত পযন্ত
পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ হতে বিরত থাকা।
এই রোযাতে রয় যে ইফতারের নিয়ত
ইফতার করানোর ফজীলত
রোযাতে রয় রোযার সুন্নত সমূহ
আরো রয় রোযার মাকরুহ সমূহ’


এই রোযাতেই রয় সাদকাতুল ফিৎরার নিয়ম
এই ফিৎরার প্রাপক যারা তারা হল;
এক দরিদ্র ভাই-বোন
দুই গরীব প্রতিবেশী বা আত্মীয় স্বজন
তিন হল গরীব তালিবেইল্ম।


এই রোযাতেই ই’তিকাফে বসতে হয়
রমজান মাসের শেষ দশ দিনের সময়ে।
এই ই’তিকাফে গ্রামের একজন বসলেও
সেকলের পক্ষ হতেও ই’তিকাফ হয়ে যাবে।


ই’তিকাফেরও কয়েকটি শত রয়েছে;
এক নিয়ত করা, দুই রোযা রেখে ই’তিকাফ করা,
তিন আসরের নামাযের পর সূযাস্তের পূবে ই’তিকাফের
নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করা, চার ই’তিকাফকারী প্রাপ্ত
বয়স্ক ও জ্ঞানী হওয়া, পাঁচ পবিত্র অবস্থায় ই’তিকাফে বসা,
ছয় জামাত হয় এমন মসজিদে ই’তিকাফ করা,
মহিলাগল স্বীয় ঘরের পবিত্র স্থানে ই’তিকাফ করবে,
(তবে মাসিকবতী মহিলাগণ ইতকিাফ করবে না।


রোযার স্তর ভেদে  রয় তাৎপয পূণতা;
প্রথম দশটি রোযাতে হয় যে রহমত
দ্বিতীয় দশটি রোযাতে হয় যে ফজিলত
তৃতীয় দশটি রোযাতে হয় যে মাগফেরাত
এরই মাঝে রোযা শুরু হইবার আলামতে
আসে সংক্ষেত নিয়ে পবিত্র শবে বরাত
সাবান মাসের পনের তারিখেরে রাত্রে শবে
বরাতের নামাজ পড়তে হয়। এই নামাজ
নফল নামাজ পড়তে হয়।


আসে শবে কদরের রজনী সাতাশ রোযাতে
ছাব্বিশ রোযার শেষান্তে। আহা কতটাই তাৎপয
খুবই গুরুত্ব পূণ রয় যে সকল রোজাদার মনে
এলো রে এলো সিয়াম সাধন শেষে এই ঈদ।


এলো রে এলো এই খুঁশির ঈদ!
সকল মুসলিম রোজাদারে ঘরে ঘরে’
সেই সাথে খুঁশিতে মাতে দেশ ও জাতিি
এই দেশেরই সকল মানুষ। আহা কত যে
আনন্দ প্রত্যেক মানুষের ঘরে ঘরে।।


এই খুশির ঈদে ছোট-বড় সকলেই
মেতে থাকে মহা আনন্দেতে পবিত্র
ঈদের নামাজ শেষে মুনাজাতের পর
মোলাকাত, সালাম বিনিময়, ঈদ বকশিস,
রসনা ভোজন পবের আমোদ-প্রমোদ।
কি যে খুঁশি ও আনন্দ রং-বে-রং এর নানান
রকমের পোশাকের স্মাট বাহাদুরী।
উপহার দিতে যে যা পারে হয় সাধ্য যার যেমন।
সেই তরে করে থাকে জীবনের মন খুঁশিতে।


সেই খুঁশির ঈদে আজ অনেক নিষেজ্ঞাতে রয় যে
মহামারী করোনা কাল বলে কথা।
অনেক নিষেজ্ঞাতে রয়ে কত যে নিয়ম-কানুন;
সেই তরে আমরা মানব জাতি আজকে যে দিশেহারা।
তারপরও হে আল্লাহ এই পবিত্র রমজানের রোযার
পবিত্র ঈদের মহা আনন্দের ওছিলাতে মাফ করে দাও
হে আল্লাহ মাফ করে দাও আমাদের এই করোনা ভাইরাসে
মত কঠিন ভয়াবহতার হাত হতে। রক্ষা করো তোমারই সৃষ্টির
সেরা জীব আশরাফুল মাখলুকাতকে। রবণ করে নাও না তোমার
এই নগণ্য রোযাদার বান্দাদেরকে। কবুল করে রক্ষায় রও
দেশের মানবতায় তোমারই বান্দার প্রতি রহমত নাজিলে।।
নাও না কবুল করে তোমারই নগণ্য বান্দার মানব জাতি সকলকে।।
চলমাণ