আজ বড়ই ঝামেলাতে রয়েছি বেজাই!
দাপ্তরিক কাজের যে বেশ চাপ রয়েছে'
বিশিষ্ট‍্য শিল্পপ্রতি যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা
চেয়ারম‍্যান তিনি মানুষের জীবন-জীবিকা..


নির্বাহের সৃষ্টির ছিলেন একজন অগ্রনায়ক!
তিনি গত তের সাত দুই হাজার বিশ সনে
ইন্তেকাল ফরমাইয়াছেন; ইন্না.....রাজিউন।
উনার মৃত‍্যু এক বৎসর পূর্তিতে যমুনা গ্রুপের'


সব ক'টি অঙ্গ প্রতিষ্ঠানে একযোগে গত চার
সাত তারিখ হতে তের তারিখ পর্যন্ত সম্মানিত
আলেমগণের  একটি চৌকস মেধা সম্পূর্ণ
হাফেজগণ কুরআন শরীফ খতম করেছেন।


যা আজ তের সাত দুই হাজার একুশ বিশেষ
দিনটি ম্মরণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দোয়া ও
স্মরণ সভার অনুষ্ঠান। সেই তরে চলছে বেশ
তো অনেক আয়োজন কুরআন খতম শেষে!


সকল স্থানীয় গণমান‍্য ব‍্যক্তিবর্গ, সাংবাদিক,
শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাগণের উপস্থিতিতে
দোয়া ও আখেরী মোনাজাতের মধ‍্যদিয়ে শেষ
হবে। ঐ দিকে দুপুরের অ‍্যাপ‍্যায়নের জন‍্যে রয়েছে।


ভাড়াতে একদল চৌকস বাবুর্চি কারখানাতে
এনে গরুর গোস্তের তেহারী ও অন‍্যান্যের তরে
মুরগীর গোস্তের তেহারীর আয়োজনে রান্নার
কাজে ব‍্যস্ত পারদর্শি শফিপুর এলাকার হোসেন


বাবুর্চির দলটি "যমুনা ইলেট্রনিক্স এন্ড অটোমোবাইলস
লিমিটেডের" বর্তমানে এক হাজার পাঁচশতক লোক
সংখ‍্যার ব‍্যবস্থায় তেহারী, সালাত, জর্দা, কমল পানীয়
জন প্রতি একটি করে প‍্যাকেট প্রদান করার ব‍্যবস্থায়।


রয়ে নন্দিত বহণে শোভার এক ছত্রতার তরে'
দুপুর সাড়ে বারটার মধ‍্যে সুপারভাইজার ও ইন
-চার্জদের মাধ‍্যমে সকল সেকশন ও বিভাগে
পৌঁচ্ছিয়ে দেওয়া হবে। বাদ জোহরের নামাজ;


হবে আখেরী দোয়া এরই পর শুরু হবে ভোজন
পর্বের ভালো লাগা ও দীপ্তমানের অপূর্ব চরণে।
তাই তো বলছি আজ আর কবিতা লেখার সময়
নেই! বস বলে কথা নেতৃত্বের থাকতে হয় শীর্ষে।।


এটা সেটা ওটা ঐটা! কত যে ঝামেলা রয়ে চলা
সইতে হয় এক নিষ্ঠ্যতাতেই ঐ'পথ চলে আসে সে
যে এক অনন‍্যতার মুগ্ধ মনের প্রাণের টানের এক
জন তিনি ছিলেন এই বাংলারই কৃতি সন্তান।।


সত‍্যই তিনি ছিলেন এক অন‍্যতমের অন‍্যতম!
তিনি ছিলেন একজন উদ‍্যোগী ও উদ্ভাবণের
তিনি কয়েক সেকেন্ডের মধ‍্যে যত জটিল সমস‍্যা
হোক না কেন সিন্ধ‍্যান্ত দিতেন র্নিদ্বিধাতেই সেকেন্ডেই।


তাঁর মত গুণিজন আছে কি এই জগতে ঐ'মনে!
আমার তো চোখে পড়ে না। সেই তরে বলতে
চাই ওহে মানুষ! আমরা হতে চাই অনেকেই কি
যে মনের উদ্ভাসিতের তরে জ্ঞান থাকতেও হই না
গুণি। তবুও নিজেকে জানাতে চাই আমি গুণিজন!


সেই তো গুণের অধিকারী হতে পারে; যে জন রহে
মানুষ হিসেবে মানুষের কল‍্যাণে নিবেদিত একজন।
সেই গুণি লোকটি এই দেশেরই মানুষ কর্মযজ্ঞা সৃষ্টির
অগ্রনায়কের অগরোজ! তিনিই একজন দেশাত্মবোধকের
চরম নীতির অপূর্ব মনন চেতনার অসাধারণ মানুষ ছিলেন।


মানবের জীবন জীবিকার কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ছিলেন একনিষ্ঠ্য
মনের অধিকারী। তিনি ছিলেন দীপ্তমান প্রেরণার মন-প্রাণ।
এই দেশেরই কল‍্যাণে যিনি তৈরি করে রেখে গেছেন বিশাল
কর্মযজ্ঞার বিয়াল্লিশটি ইউনিটের মাধ‍্যমে প্রায় রয়েছে এক
লাখ' সাথে জড়িত ছয় থেকে সাত লক্ষ পরিবারের জীবিকা।


তিনি এমনই একজন দেশ-প্রেমিক ছিলেন যা মুখে বলা দায়!
জীবনে তিনি ছিলেন সফল ব‍্যবসায়ীর একজন! পরাজয় নহে'
যে কাজে হাত লাগায়েছেন সেই কাজেই সফলতার হাতছানী
তিনার শত শত কোটি কোটি টাকা অর্জনে রয়েছে দেশেই।।


দেশের টাকা দেশের উন্নয়নেই ব‍্যয় করে প্রকৃত দেশপ্রেমিক
আত্মত‍্যাগে স্বাক্ষর রেখে গেছেন ইতিহাস স্বীকৃতিতে অনন‍্য!
না করেছেন বিদেশে নামী-দামী, বাড়ি-গাড়ি, টাকা পাচার;
সবই অর্জনে রেখে গেছেন এই দেশেরই মানব কল‍্যাণে।।


তিনি ছিলেন এমনই একজন এই দেশ স্বাধীনতার অগ্রনায়ক
অস্ত্র হাতে নিয়ে মুক্তিপণ যুদ্ধ করে ঊনিশশত একাত্তরের দেশ
অস্তিত্বের বীর। সেই তরে মুক্তিকামী খেতাব লাভ করেন বীর
মুক্তি যোদ্ধা নামটিতে জীবন হয় অলংকৃতের দেশ বরেণ‍্যের


কৃতি সন্তান। সত‍্য যা কবিতা আকারে লিখে শেষ হবে কি?
তাই তো বলি আজ আর লেখা হবে না কবিতা খানা হাতে
নেই সময়! কাজে-কর্মের ব‍্যস্ততার মাঝে যতটুকু পেয়েছিঁ
ফাঁক-ফোঁকড়! সেই জাগ্রত মন চেতনাতে প্রাণের টানের


ভালোবাসার শ্রদ্ধ‍্যা সিক্তের অপূর্ব মননে একটি কবিতা'
দিলাম লিখে সেই গুণি ব‍্যক্তিটিকে কেন্দ্র করে উৎসর্গিত
একছত্রতার পরশের প্রেরণায় মরহুমের মৃত‍্যু পরবর্তী জীবন  
যেন বেহেস্ত  লাভে জান্নাতী হতে পারেন সকলেই করবেন


দোয়া! রইলো দরখাস্তের সেই আবেদনে হাতে নেই সময়!
লেখা কবিতা ঐ'মনে দু'কলম লিখতে বড় হয়ে গেল ওহে
প্রিয় দর্শক রাগ করো না! মাফ করে দিও! ভাল থেকো এই
আশা রেখে বিদায় জানাই আজকের মত বাংলা কবিতার


আসর হতে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ‍্যবিধি মেনে
এই দূ'সময়ে সাবধানতায় একটু কষ্ট হলেও জীবন-যাপন
করণার্থে অনুরোধ রেখে শেষ করছি আজ আর কবিতা
লেখার সময় নেই নামক কবিতাটির পাতা হতে।।
===×××===
===×××===
বাণী: যে ব‍্যক্তি নিজকে সৃষ্টি করতে পারে! সে ব‍্যক্তি আর নিজের মধ‍্যে থাকে না। সে ব‍্যক্তি সকলের জন‍্যে তৈরী হয়ে সকল মানবের কল‍্যাণে জাগ্রত মন রেখে উদ্ভাসিতে তরে কর্ম করে নিজসহ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যান। প্রকৃত পক্ষে সেই সকল ব‍্যক্তিরাই চলমান বীর খেতাবের অধিকারী ও সমাজের গুণিজন।।