আজ মনে পড়ছে ঐ'সেই ভয়াল ঊনিশত বায়ান্ন
একুশ ফেব্রুয়ারীর ইতিহাসের কথা।
পশ্চিম পাকিস্তানী বর্বরজাতির  বর্বতার স্বীকার
মাতৃভাষা বাংলাকে মৃত দেয়ে উদ্ধই!


করবে পূর্ববাংলার মাতৃভাষা বাঙ্গালী জাতিকে
তাই করেছিল বহু নির্যাতন নিপীড়ন!
আমি ঐ'সময়ের জ্বালাময়ী পশ্চিমাদেশীদের
অত‍্যাচার দেখি নাই, তবে শুনেছি!


আমরা বাঙ্গালীরা আমাদের প্রজন্মরা গর্জে
ওঠে নিজ মাতৃভূমি মায়ের ভাষাকে!
রক্ষায় আত্মত‍্যাগ বিসর্জন দিতেও দ্বিধাবোধ
করেনি তারা এই দেশ সকল জনতা।


রক্ত বিনিময় বাংলা ভাষাকে রক্ষা রক্ষা করে
রেখে গেছেন অসাধারণ অতুলনীয়!
চিরস্থায়ী মাতৃভাষার এই মহা উৎসব পালনীয়
অবিস্মরণীয় বাংলা মায়ের ভাষা স্তম্ভ।


আজ একুশে ফেব্রুয়ারী স্মরণ স্মৃতিতে বিনম্র
শ্রদ্ধা জানাই মাতৃভাষা রক্ষক প্রতিদের।
আমি ও আমরাও শপথ করছি ধরে রাখবোই
মায়ের ভাষা বিজয় অস্তিত্ব ভিত্তি স্তম্ভ।।


প্রতিটি বছর একুশ আসে বইমেলা বসে জাতীয়
পর্যায়। আমরা কবিরা করি আনন্দঘণ!
শত কবি দেখা সাক্ষাৎকার; নতুন বইয়ের গন্ধে
মোড়ক উন্মোচিত মুখোরিত হয় বইমেলা।


ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ জনতা পাঠক-পাঠিকারা
কত আনন্দ করেন বইমেলা উদযাপনেই।
প্রেমিক-প্রেমিকারাও যায় বাঁধন ছিন্ন করে একুশ
স্মরণীয় বইমেলা উপভোগ রচনা বুননে।


অমর একুশে ফেব্রুয়ারী চিরজীবি হোক শহীদেরা
হোক বিনম্র শ্রদ্ধায় সিক্ত অনন‍্য ধরাতেই।
রুখবো সকল বহিঃশত্রু হতে আমরা বাঙ্গালী এক
একত্রে মিলেমিশে কোন দ্বন্দই নয় তো।।
     === আমারা বাঙ্গালী====