ঐ ছেলেটি না কি শিক্ষিত ভদ্রলোক
কর্ম করে একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানে
পদবী যে কর্মকর্তা হয় বটে ঐ মনে'
কাজ-কর্ম-আদব-কায়দা জানে না যে।
তারপরও শেখায়ে নিতে করি নাই
কোনই কার্পণ্য যে, সেই চেলাই বলে
ভুল ব্যাখ্যায় তার কাছে না কি নোট আছে!
সে বলে রিপোর্ট করবে না কি ম্যাডামের কাছে।
তা বেশ কি কারণে করবি রিপোর্ট জবাব দে
এখানে, দেখি কে করে ভুল তুমি না অন্যে?
সেই প্রশ্নের জবাবে উত্তর নাই, বলে নোট
আছে! দেখাবো আপনাকে' যদি বলি আনো'
বলে, সময় হলে দেখাবো যে, বলেতো ঝোল
লোভী/চোর, পর লোভী, নিয়ম-কানুন অমান্যকারী,
সিনিয়রের সঠিক আদেশ মান্য করতে অবাধ্য,
বুঝে না বুঝে ফেছাদ বাঁধায়ে পরিবেশ নষ্ট করে।
ঐ পাশ দিয়ে শোনা যায় স্ক্যাপসের পাটি ভাউয়ে
খায় টাকা, নেয় বিকাশে, বেতন পায় নামে মাত্র,
মাসের শুরুতেই পকেট খালী ঐ পঁচিশ তারিখে
তিন হাজার টাকা বউকে বিকাশেতে পাঠায় যে বাড়ি।
লোকজনে সমালোচনা করে এই সময়ে টাকা
পেল কোথায় সে? ঐ যে মাল ডেলিভারী হয়েছে
আজ, সিস্টেম বুঝি করেছে বেশ! পকেট তাই
ভারী' অসততায় মন যার ভারী সে না কি আদর্শ?
নীতি বাক্য বুলায়ে ভয়-ভিতি তৈরি করে রাখতে
দাম্ভিকতায় রাজ্য দখল করে। যাতে তাকে ভয়ে
তার অপরাধে কেহ মুখ খুলতে না পারে। সেই
চেতনায় অবৈধকে বৈধ করে চলতে চায় যে সে।
কি কর্মচারী? কত সামলায়ে চালাবো দপ্তর?
সঠিক বিচার করলেই তো চাকুরী হারাবে সেই
আবার আসে অন্যের কর্মের ভুল ধরতে! তার
পরও ভুল বিচার দেয় যে, অন্য ব্যক্তির কর্মের।
গত বৃহস্পতিবারে হাফ বেলা গেইট পাশ নিয়ে
শক্রবার ছুটি কাঁটায়ে শনিবারে কাজে যোগদান
করবেন বলে, কর্তৃপক্ষের না জানায়ে কর্ম স্থলে
দুই দিন অনুপস্থিত থেকে সোমবার কর্মস্থলে
আসে। বলেন দেখি কোন নিয়মে ঐ কর্মচারী পথ
চলে? অবশেষে অনিয়মে চাকুরী যাবে, হবে কর্ম
ক্ষম। সেই নিয়মের বালাই না মেনেই, করে থাকে
অনেক কর্মচারীই ঐ রকমের! ক্ষতিগ্রহস্ত হলে
পরে আফসোস করবে হায়! প্রলাপ বাক্যে দুঃখ
করে থাকবে, যা হয় শেষ পরিণতিতে, হবে না
পূরণ সেই তরে। দেখ মানুষ হও যদি প্রকৃত সত্য!
হবে না অমানুষ হারাবে না কর্ম! দেখা দিবে না অভাব।
সেই তরে অসাধুতায় নয় তো দাদাগিরি অলক্ষ্যের।
===×××===
===×××===
বাণী : দাম্ভিকতা সেই সকল মানুষই করে থাকে, যারা অযোগ্যতায় ধন-সম্পদ জোগাড় করে বিলাস জীবন-যাপন করে অহংকারে আত্ম:প্রলাপ বাক্যের উচ্চবিলাসী মন ভাবে চাল-চলনের ধামাক্কা অফারে মসগুল থাকে। এই ধরণের তেজী-ধনীরা এক সময় সব ধন হারায়ে পথে বসে আহাজারী করতে থাকে। সমাজ তখন নিন্দায় ভরে বলে আরে পুড়া কপালী দেখ কেমন লাগে। ঐ সেই "অসাধুতার দাদাগিরি" কোথায়? সেই তরে দাম্ভিকতা ও অসৎ কর্ম না করাই মানব জীবনের জন্যে উত্তম! ভাল কর্মের পন্থায় জীবিকা নির্বাহ করে জীবন-যাপন করাই উত্তম। অন্যথা নহে।।