বিগত কয়েক দিন হয়
মনটি আমায় ভাল নয়!
ঐ'দিকে আমার ছোট
ভাই তার স্ত্রী-পুত্রসহ
আমার প্রিয় মাতাজান
ভাইরাস জ্বরে ভূগছেন
প্রায় সপ্তাহেরই বেশী।


এ'দিকে আমার প্রিয়তমা
স্ত্রীও ঠান্ডা-গরমের প্রকপে
ভূগছেন। কাঁশিটা বেশ!
কমতে খুবই অপারগতা।
অপর 'দিকে সংসারে লোক
জন নেই তেমনটা। দপ্তর
হতে দিতে চায় না ছুটি।


কি যে উপায়? মানুষের
জন্যে মানুষ! দপ্তর ছুটি
দিক আর না দিক। আমি
নিজ হতেই নিয়ে নিলাম
নিজের চিকিৎসাসহ স্ত্রীর
সুচিকিৎসার জন্যে ছুটি।


অপর দিকে আমার স্ত্রীর
বড় বোন তাঁর শরীরের
অক্সিজেন কমে যাওয়াতে
শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণে কষ্টে
ফরিদপুর আড়াইশো বেড-
এর পর উন্নতি না হওয়ায়
জরুরী ভিত্তিতে হেলিকপ্টার


যোগে ঢাকার পান্থ পথেরই
স্কোয়ার হাসপাতালে ভর্তি।
যার ন্যায় বর্তমানে চিকিৎসা
চলছে। আমার প্রিয়তমার
বড় বোন মায়েরই মতন।
আমি তাঁকে শ্রদ্ধ্যা করি
একান্তই আন্তরিকতাতেই।


মন ও প্রাণ হতেই। কারণ
তিনি এমনই একজন সৃজন
-শীলা অনন্য মনের উদ্ভাসিত
মানুষ ও গুরুজনও বটে!
যাকে শুধুই শ্রদ্ধ্যাই করতে
ইচ্ছা জাগে। যত বার দেখা
ও কথা হয়েছে। মনে হয়েছে


তিনি একজন প্রকৃতই নারী
কূলেরই একজন অসাধারণ
মহিয়ষী মানুষ (নারী) কূল।
হে আল্লাহ্ রক্ষা কর! কর রক্ষা
আমার শ্রদ্ধেয় আপাকে। কর
রক্ষা আমার সম্মানিত শ্রদ্ধেয়
মাতাকে! কর রক্ষা আমার স্ত্রীকে!
কর আপন ভাই ও তার স্ত্রী-পুত্রকে।


সেই সাথে কর রক্ষা জানা-অজানা
সকল মানব কূলকে। যে সকল
মানুষেরা এই ধরণের রোগ-ব্যাধিতে
হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবার দ্বারে
কষ্টে দিনাতিপাত করে একমাত্র
আল্লাহর দরবারে বলছেন হে বিধাতা
রক্ষা কর আমাকে। তাই তো বলি!


হে আল্লাহ রক্ষা কর, আরোগ্য লাভে
ধন্য কর! কর ধন্য আপন জনসহ
তোমরাই সৃষ্টি সকল মানুষের।
তোমার নামে দু'রাকাত নফল
নামাজ হাজত মানতে ওয়াদায়
করলাম আমারই মন ও অন্তর হতে।


নাও না কবুল করে; সকলেরই
আরোগ্য লাভে দোয়া চাই প্রতিটি
কল্যাণকামী শুভানুধায়ীগণেরই নিকটে।


@@@@@@@@@@@@@@


কবিতাটি উৎসর্গিত করা হল: আমার স্ত্রীর বড় বোন আমার শ্রদ্ধেয় বড় আপা জনাবা, এস. এম. কামরুন আকতার (বিউটি), সহকারী অধ‍্যাপিকা, বাংলা বিভাগ, ফরিদপুর সিটি কলেজ, ফরিদপুর সদর, ফরিদপুর। তাঁর শারীরিক সুস্থ্যতা কামনায়। সেই সাথে যে সকল মানুষেরা অসুস্থ্য আছেন। তাদেরও আরোগ্য লাভ ও সুস্থ্যতা কামনায়। আমীন।। হে আল্লাহ রক্ষা কর।।
===×××===
===×××===
বাণী: মানুষের মনে অনেক কষ্ট থাকে বলা যায় না। বলতে পারে না। ভাবে কি বলবো? লোকে কি মনে করবে? কাকে বলবো? কি লজ্জা? সেই ভাবনাতে এক শ্রেণীর লোক গুলি সেই সমস্ত কষ্ট বুকে চেপে ধরে রেখেই এক সময়ে জীবনটি হতে দেহ ত্যাগ করে পরপারে চলে যান। যা কখনও ঠিক নয়! স্বচেতনা থাকলে মনে; অকুপটে বলে যাওয়াই বেশ। কিছু না হোক কষ্ট বুকে চেপে ধরে রেখে মরার চেয়ে নিজের বোঝা কাউকে জানায়ে যেতে পেরে হালকা অনুভবেও বেশ শান্তিতে মরণটা যেন আত্মার হতে পারে। যা কাম্য।।