পঁচিশ বয়স বিবাহ শোভা রসে ভরপুর
যুবক যৌবনা কুমারী নারী আকর্ষনীয়!
যে দিকেই তাকায় সেএ দিকেই নয়ন
পলক পেতে মর্মস্পর্শতা প্রাণ স্পন্দন।


কত কথা মালা স্বপ্ন হৃদয়টিতে জাগ্রত
জল্পনা-কল্পনার থাকে না শেষ কোথা।
হাই'রে প্রেম সাগর মনটি বয়সও তাই
যেন একাকার আত্মার হৃদয়ে স্পন্দন!


যৌবনের যুবতী দেখা বলে হৃদে কথা
এমন করেই চায় কইতে গল্প হারমানা।
কি যে উপায় শোভাভরা মনটি বলি কি?
পঁচিশ পেরুতেই কতটা সময় হিসাব শূন্য।


মানুষ হবো কবে নেই অনুশাসন মান্যে
তাই আজ কষ্টের বোঝা মাথায় নিয়েই!
আসছি চলে এ'ধরাতেরই ঘরটি সুমনে
পাত্রের পাত্রী চাই অর্থ-কষ্ট যেন না পাই।


তেমন করেই মর্যাদা পূর্ণতা রক্ষা পাই
যেন হে বিধাতা দাও আমায় এ সময়ে।
উদ্ভাসিত জীবনমান উন্মেষ ঘটানো ঠাঁই
বৈবাহিক জীবন যেন আলোর দেখ পায়।
××××××××××××××××××××××××
বাণী: পঁচিশ হল প্রকৃত পুরূষ যৌবনের কাজের উপযুক্ত সময়। সেই সময়ে কর্ম-দক্ষতা-সত্য-নিষ্ঠার প্রকৃত মানুষ হয়ে জীবন গঠন করা। আর সেই জীবনে সাতাশ-আঠাশ বৎসর হলে দাম্পত্ত জীবনের চাওয়াতে কোন সংশ্বয় নয়; পঁচিশ যৌবনের সুফলা-সুজলা মনটিতে। তবেই উপযুক্ত বিবাহের পাত্রের যোগ্য চাওয়া প্রাপ্তি হয়। অন্যথায় পঁচিশ বসরের কম বয়সে বিবাহ নামে ছেলে খেলা ছাড়া আর কিছুই নয়।