রক্ষা করো আমাদের!
এ'ধরার অধরার বুকেতে ভরে
তোমারই রই যেন একান্তই দয়াতে
সুখে-দুখে সব সময়ে দিও ঠাঁই!


হে বিধাতা এই দুনিয়াতে কে আপন
বল কে পর! কত আপন আর পর!
আপনের আপন! চেনার চেনা! রয়ে
অচেনাতেরই একান্তই একে অপরে।


তারপরও কেন যেন মনে হয় নাহি
কেহই আপনের তরে নিজের বলে'
কোনই আপন পর' চেনা-অচেনার
যে জন‍্যে চেনা মনে মনে আপনের।


সেই মনেই কতশত কথাতে রই মনে
এক সময়ে পর হয় যে আপনে আপন!
কি যে সেই হ্নদিতা ভাবের চলন-বলন;
এক সময়ে করে ফেলে একে অপরে পর।


সেই মনের এক হ্নদয় ভাঙ্গা ঐ' প্রাণে বলে
কেহই নয় তো আপন-পর! সময়ের ব‍্যবধানে
সকলেই যা যাবর! তাই তো সব কিছু মিছাতে
তোমাতেই শুধু মন-প্রাণে একান্তই রই আপনে'


নাওনা আমায় তোমার দরবারে কবুল করে
আমি যাবো যে তোমারই কাছে রয়েছি তৈরি!
তোমারই সৃষ্টি মানুষ রূপি পশুগুলি কি করছে
অন‍্যায় ভাবে দিশেহারা! আমার আর লাগে না


দেখতে ভালো সইতে পারছি না; কি যে করার
জ্ঞান থাকতে অন্ধকারে করে বসবাস নাই তো
কোন দিশার দেখা ঐ' মানুষ গুলি হতে! ভয়ে
ভয়ে পথ চলতে হয় যদি বাঁচি কি করে?


হে বিধাতা রক্ষা করো এই কঠিন মহামারী হতে
সৃষ্টির সেরা জীবের প্রাণ খানাকে একান্তেরই
তোমারই কুদরতের অফুরান্ত রহমতের তরে।
তুমি ছাড়া কোনই উপায় অন্ত নাই এ'ভূবনে।।
===×××===
===×××===
বাণী: আমরা মানুষরা যতই জ্ঞানী, বিজ্ঞানী, ধর্মভীরু, ধর্মের চর্চার, সাধারণের সাধারণ, আবিস্কারক, মুক্তবুদ্ধির, সমাজ সচেতন, মানবাধিকার, সুশীলসমাজের, সমাজ সংস্কারক হই না কেন সব কিছুরই মূলে বিধাতার একমাত্র ভরসা ছাড়া কোনই উন্নয়নের সফল কাম হওয়া সম্ভব নহে। সেই জন্যেই আমাদের কল্যাণকামী হতে হলে সৃষ্টিকর্তার আদেশ-নির্দেশ মেনে চলা বাঞ্চনীয়। অন্যথা নহে।।