আমরা দর্শক মাত্র চলমান বিশ্বকাপে স্বাগত বাংলাদেশ
আর কতকাল এই ভাবে দর্শক ন‍্যায় গ‍্যালারী অপেক্ষমান!
কত জন্ম হতে প্রজন্ম পর্যন্ত প্লে থেকে ম‍্যারাডোনা পছন্দে
মেসি রোলানদিনহো নেঈমার আরো কত ভাল খেলোয়ার।


খেলে শিরোনাম দর্শক প্রিয় হয়েই রইলাম ওহে বাংলার
সন্তানেরা। নেই কি তোমাদের কোনই মনোবল শক্তি।
কেউ পছন্দ করে আর্জেন্টিনা; কেউ বা বাজিল কোরেশিয়া
জার্মান আমেরিকা ফ্রান্স যুক্তরাট্ট মরোক্ক স‍্যুইজারল‍্যান্ড।


আরো নাম না জানা অনেক প্রিয় ফুটবল প্রেমি দলেরাও
রয় আমাদের পছন্দের তালিকাতে; আমরা বাঙ্গালীদের।
বাংলাদেশেরই ফুলবল প্রেমি দর্শক সারিতে অধিকাংশই
আর্জেন্টিনাইন ও ব্রাজিল কি যে মত্ত্বের মহত্ত্ব অনুপ্রেরণা?


ভাবতে অবাক লাগে আমিও আর্জেন্টিনা দল সার্পোটার
প্লে থেকে শুরু ব্রাজিল দল, ম্যারাডোনার মেসি আর্জেন্টিনা।
কতশতক লাখ হাজার কোটি দর্শকের ভক্তের বাংলাদেশ
আমরা বাঙ্গালী ফুটবল আমোদ-বিনোদন সেরার সেরাজন।


আসলে আমরা বাংলাদেশীরা কি দেশের প্রতি ভালোবাসায়
গড়তে পারি না ভাল একটি পায়ের ছন্দ দল ফুটবল প্রেমি?
কেন কোথায় এতোটা সংশ্বয়; কিসের জন্যে কোন কারণে
আমরা পিছিয়ে রয়েছি এমন একটি আনন্দঘন খেলা বিশ্বে?


এই বাংলাতেই রয়েছে জাতীয় পর্যায়ে জাতীয় ক্রিয়া সংস্থা
রয়েছে কত বড় বড় জ্ঞানী বুদ্ধি জীবি টেলিভিশন পর্দারই
সাক্ষাৎকার দেওয়া অনুগামী গল্প সেরা খেলোয়াড় নতুনত্ব
পুরাতনেদের সমাগম স্বাগত অনুপ্রবেশ পদাচারণা স্কীনে।


একটি দেশ পরিচিতি লাভ করে বিশ্ব দরবারে সুস্থসাংস্কৃতি
নৈপূর্ণ কৌসুলী খেলা-ধূলা, সাবগেমস্, আবিস্কার, কর্মদক্ষ,
নতুনত্বের অসাধারণ প্রকাশ, যেন বাংলার সন্তানেরাই সেরা
এমন করেই পরিচিতি লাভে ধন্য হতে হয় বিশ্ব দরবার জনা।


আমরা মত্ত্ব বহুমত্ত্ব; পাগল মনের অধিকারী সত্য অজানায়
কতশত বিদেশী দলের জন্যে কতটা অর্থ ব্যয়ে করছি ক্রয়?
কি করছি, কিসের জন্যে করছি, ঐ'সকল দেশের প্লেয়ারেরা
চেনে কি আমাদের দেশ এতোটাই ফুটবল প্রিয় যা অজানাই।


মায়ের পেটে ভাত বাবার আয়ের প্রতি থাকে না খেয়াল তবুও
সন্তানদের দেখা যায় কাজ-কর্ম ফেলে রেখে মাতাল মনটিই
হয় পাগল প্রাণ ফুটবল খেলা দেখা পক্ষপাত তুষ্টের দলছুটে
হার-জিতে হতে হয় স্বীকার বাঁজি ধরা পর্যন্তও হয় না কমতি।


এতো বড় পতাকা দেখা যায় না কোন দেশেই তৈরি করতে
যা বাংলাদেশের সন্তানেরা ছোট-বড়-আবাল-বৃদ্ধ-বর্ণিতারা
করে আসছে জমি পর্যন্ত বিক্রি করে বিশাল সেরা পাতাকা
জার্মানীর জন্যে করেছে তৈরি যা কল্পনাতীত ভালোবাসায়।


আসলে ঐ'লোক কি ভেবেছেন কিসের নেশায় কোন চেতনা
ভর করে হলেন উম্মাদ? পরিবার পরিজন ভবিষ্যৎ কি হবে?
জার্মান ফুটবল ট্রিম কি এই ভালোবাসা পারবে মর্যাদা দিতে?
এমন পাগল সংসার ছাড়া আনন্দ ফুটবল বিনোদন পছন্দ।


সত্যই এই দেশ ও দেশের মানুষ আমরা কতটাই ভক্তমনে
অগ্রসর সহায় সম্বল দেই বিলায়ে অতি পাগল পাগলামীতে।
আমরা কেন হতে পারছি না সেই পাগল দেশের প্রকৃত দল
ফুটবল ভাল খেলোয়াড় সেরা যোগ্য বিশ্বকাপ ট্রিম আসর?


বাংলার দামাল ছেলেরা সবই পারে; পেরে দেখায়েছেও বটে
আজ বিশ্ব চেনে ক্রিকেট দলকে, চেনেন ভাল খেলোয়াড় রয়
বাংলাতেও। সেই অনুশাসনে আমরা যারা বিশ্বের অন্যান্যকে
পছন্দ করে দেই বিলায়ে সর্বস্ব। সেই দান বলি দেই নিজদল!


বাংলাদেশের ফুটবল উন্নয়নে সেরা করতে প্রতিবন্ধকতা বন্ধে
আসুন এগিয়ে কেন বাংলার ফুটবল দামাল ছেলেরা পারছে না
বিশ্ব ফুটবলে অংশ গ্রহণ করতে? ভাবনা যেন অতিগভীরতাতে
কত আনন্দ শোভা অবহেলিত বিশ্বকাপ ফুটবল আয়োজন পর্ব।


প্রজন্মরা এই দেশেরই সুসন্তান গড়ে উঠো আমাদের প্রতিটি
ঘরে ঘরে। আমরা দেখতে চাই তোমরা ভাল ফুটবল প্লেয়ার
হয়ে মুখ উজ্জ্বল করবে দেশসহ নিজ ও দশে একে-অপরকে
রাষ্ট্রকে বলি শুনুন যথা সাধ্য সহায়তা করুন ফুটবল ট্রিমকে।
×××××××××××××××××××××××××××××××××××
বাণী: দেশের গান গাই; সাম্যের গান গাই; সর্বস্ব বিলায়ে দেশ ফুটবল ট্রিমকে জাগ্রত করতে সকল ও সফল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি সরকারসহ সাধারণ সর্বস্থরের সমাজ ব্যবস্থাকে। তাহলে কেন বাংলাদেশের ফুটবল প্রেমি দল ও দর্শক সমাজ বঞ্চিত হবে এতো বড় আসর বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ হতে? দশের বোঝা একের লাঠি। একতায় বল আমরা বাঙ্গালী করবো মোড়া জয়। সেই দীক্ষা থাকতে হবে বাংলার প্রতিটি সোনার সন্তান হতে। তবেই না আমরা বাঙ্গালী জাতি পরচর্চার গানে নয়, গান গাইবো সবাইকে নিয়ে সাম্য প্রতিযোগিতায়।