তুমি চাঁদের মত সুন্দর
তাই তো তোমাতে চেয়ে
থাকি অজানাতেই হতে
তোমারই সেই দীপ্তমানে।


হায়রে আমি কি বোকা!
ভেবেছি কি কখনও নাই
যার নিজস্ব আলো' সেই
তরেই নিজকেও ঐ ভেবে।


আরে মন, মানব মন শোন!
চাঁদ তো স্বার্থকতা লাভে
ধন‍্য। ঐ চাঁদনী মুখখানা
জানে তাকে সূর্যী মামা


অনেক পিয়ার করে' আর
যাই করুক না কেন ভুলবে
না তার আলোয় আলোকিত
করতে, করবে না কোনই দ্বন্দ।


যা পৃথিবীর সৃষ্টি হতে অব্দিতে
সেই তরে স্বার্থক জনম যে ঐ
চাঁদ খানাতে। যাতে নেই  ঐ মনে
কোনই সন্দেহ ঐ অপরূপের।


ওরে মানুষ আমরা হতে চাই
ঐ মনে চাঁদেরই মতন সেই যে
মনে প্রকৃত পক্ষে মিলবে কি
অপরের আলোয় আলোকিত
হতে?


না কোন মতেই নহে! চাঁদকে
ভাবা যাবে! কিন্তু মানুষ হয়ে
চাঁদের মত নহে। মানুষকে হতে
হবে নিজস্ব দীপ্তমানের মননের।


আর সেই দীপ্তমানে করতে ঐ
মানব মন-প্রাণ তথা জীবনের
করে নিতে পারলে অগ্রদূতের
উদ্ভাসিতের জ্ঞানদীপ্তের।


সেই তরে মানুষই একমাত্র জীব
ঐ সকল মানুষই পারবে বিধাতার
ইচ্ছাতে প্রকৃত আলো ছড়ায়ে এই
পৃথিবীকে নতুন নতুন করে গবেষিত


চমৎকার ও সুন্দর অপরূপ শোভায়
শোভিত করে মানব কল‍্যাণ ব্রতের
অসামান‍্যের স্বাক্ষর বহনে নিজস্ব
গতির ধারাবাহিকতা বজায় রবে।


আর মানুষ হয়ে যদি জ্ঞান লব্দের
উদ্দীপ্তমানের হতে না পারি তাহলে
সূর্যের উপর ভর করে চাঁদ যে ভাবে
নিজকে আলোয় ঝলমলে মনভাবে


বহমানে রয়ে মন কিন্তু মানুষ ঐ রুপের
হলে পারবে না চাঁদের ন‍্যায় সহজে চলতে।
সেই চেতনা নয় আলো ছড়াতে চাঁদেরই
নিজস্ব গতি! সেই উদ্ভাসিতের তরে মানব
যেন হয় নিজ কল‍্যাণ কামী অন‍্যথা নহে।
===×××===
===×××===
বাণী : মানুষ যদি আমরা ভাবী চাঁদের মত সূর্যের আলোয় আলোকিত হতে। তাহলে নিরর্থক বোকার রাজ‍্যে বসবাস ছাড়া আর কিছুই নহে।