‌(১)‍ "বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস"
আজিকের এই ছাব্বিশে মার্চ'২০২৩
বারো বৈশাখ বাংলা চৌদ্দশত ত্রিশ।
আজ বিশ্ব ‘‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস"
মেধা বিকাশ মানুষ গড়তে অনন‍্যতা।


স্বপ্ন আঁকা "উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতা
ত্বরান্বিতকরণে নারী এবং মেধাসম্পদ
পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস দপ্তর
শিল্প মন্ত্রণালয় আওতাধীন বাংলাদেশ।


আমরা মানুষ শিক্ষিতরা জানি ক'জন
এই দিবস কি, কিসে কল‍্যাণ রয় নারী?
মেধা কি শুধু নারীতে হয়, নারী সভ‍্যতা
চমৎকার অনুপ্রেরণা বিভোরতা উদ্ভাস!


মেধা তো বিধাতার দান মানুষে জুরায়
শত প্রদীপ বিভুনিভু; কতকষ্ট অর্জনেই'
প্রচেষ্টার ফল প্রাপ্তি জীবন প্রদীপ আলো
দিবস মেধা নারী দীক্ষা মাতৃকূল সাম্যে।


(২) "আন্তজার্তিক শব্দদূষণ দিবস"
আজ আরো একটি দিবস শব্দদূষণ রয়
আন্তজার্তিক শব্দসচেতনতা দিবস বটে!
শোনেন সকল এই যে দিবসটি আজকে
এ'কথটি জানা আছে কি জন সাধারণে?


শব্দদূষণ কিসে হয় সেই কারণ কেমনে
তৈরি জানার আগ্রহ তাই তো জিজ্ঞাসা!
শব্দদূষণ গাড়ির হর্ণ সাইরেন কলকার-
খানায় চালিত বয়লার ও জেনারেটরে।


ভারী শিল্প-কলকাখানাতে কাজ করতে
শব্দদূষণ উক্ত সেকশনে শব্দপ্রতিরোধক
এয়ারফ্লাগ ব্যবহার করতে হয় যথাযর্থে
মানুষ কল্যাণ এমন মন থাকা কর্তব্যের।


সকল সেবা হল মানুষ মানুষেরই জন্যে
তারপরও মানুষ কেন হয় কল্যাণী মন?
প্রকৃত সভ্যতা জ্ঞানের অভাব অবুঝ হৃদ
যতই করি দিবস সচেতন লাভ নয় তো!


মানুষ হবে জ্ঞান লব্দের অপূর্ব সেরা জন
হবে মানুষেরা উদ্ভাসিত অনন্য বিকশিত'
বিধাতার দয়ায় এ'ধরায় আগমন যথার্থ
সেই সুবুদ্ধি উপলব্দি জাগ্রত জাতি উন্নত।


সমাজ চিত্রের অবলীলা অরণ্য উন্নতির
শর্ত দেওয়া শর্ত পালন কর্তব্য কল্যাণী!
কতশত দিবস আছে মানুষ মানুষের্ জন্য
তারপরও মানুষ নয় কেন কল্যাণ জ্ঞানী?
×××××××××××××××××××××
বাণী: যত দিবসই কাগজে কলমে পেপারস পত্রিকায় প্রকাশিত তথা একশ্রেণীর শিক্ষিতদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা হউক না কেন। প্রকৃত পক্ষে শব্দদূষণে জড়িত একশ্রেণির চতুর্থশ্রেণীর কর্মচারীরা ও মেধা বিকাশে একশ্রেণীর নারীরা। যারা সত্য কথা বলতে কি এই যে দেশ বরেণ্য দিবস সম্পর্কে কোনই অবগত নেই। সকল জ্ঞানী জনাদের মনে রাখতে হবে। আপনার আমার যে গুণ আছে, তার প্রমাণ কিন্তু আমাদের পাশের অল্প শিক্ষিত লোকেদেরই। কারণ গুণি লোকেরা গুণি লোকেদের কদর কমই করেন। কদর তো সেই সকল লোকেরাই করেন। যে সকল লোকেরা অভাব বোঝেন। সেই জন্যে সকল দিবস প্রকাশ ও গুরুত্ব সম্পর্কে অবশ্যই সাধারণ জনগণের দরজায় পৌঁচ্ছাতে হবে। অন্যথায় এই ধরণের প্রচার ও প্রকাশ এসএমএস ও পত্রিকা এবং সংবাদ মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ থাকবে। যা দিবস পালনে অন্তরায়।